বাড়ি ফিরে মাটন খেতে চেয়েছিলেন স্বামী। ক্লান্ত স্ত্রী রাঁধতে চাননি। সেই অপরাধে স্বামীর হাতে প্রাণটাই চলে গেল।
জব্বলপুরের চাঁদনি চক এলাকার বাসিন্দা লিয়াকত ও শবনম। অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় ২৫ বছরের শবনমকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিত্সকদের গোটা ঘটনা জানান তিনি। বলেন, মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরে লিয়াকত তাঁকে মাংস রান্না করতে বলেছিল। সারা দিন কাজের পর ক্লান্ত শবনম রান্না করতে চাননি। তাতেই প্রচন্ড রাগে লিয়াকত শবনমের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। প্রতিবেশীরা তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এর পরই পালিয়ে যায় লিয়াকত। যদিও পরে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। লিয়াকত অপরাধের কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পরে হাসপাতালে মৃত্যু হয় শবনমের। একটি সাত বছরের মেয়ে রয়েছে ওই দম্পতির।