বাঁদরের উৎপাতে নাস্তানাবুদ হতে হচ্ছে সাংসদদের। ফাইল চিত্র।
বাঁদরের জ্বালায় জেরবার সংসদের সাংসদ থেকে আধিকারিকরা। এ বার সেই জ্বালা থেকে বাঁচার সহজ উপায় বাতলে দিল লোকসভা ভবনের সচিবালয়। সেখানে পরিষ্কার বলা হয়েছে, ‘ওরা বিরক্ত না করলে ওদের একাই ছেড়ে দিন।’
বাঁদরের উৎপাতে নাস্তানাবুদ হতে হচ্ছে সাংসদদের। আধিকারিকদের দাবি, সংসদ চত্বরে ডাস্টবিনগুলো কোনও দিনই সোজা অবস্থায় থাকে না। শুধু তাই নয়, প্রতি দিন গোটা সংসদ ভবন চত্বরে ছড়িয়ে থাকছে বাঁদরের বিষ্ঠা।
লোকসভার সচিবালয় একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। সেখানে লেখা হয়েছে, ‘বাঁদর দেখে দাঁড়িয়ে পড়বেন না। যতক্ষণ না বাঁদর আপনার মোটরবাইকে ঝাঁপিয়ে পড়ছে, ততক্ষণ একেবারেই দাঁড়াবেন না।’তবে মা আর শিশুর সম্পর্কের দিকটিও তুলে ধরা হয়েছে ওই বিজ্ঞপ্তিতে। বলা হয়েছে যে, ‘মা আর শিশুর মাঝখান দিয়ে যাতায়াত করবেন না।’
আরও পড়ুন: আকাশ থেকেই ধ্বংস করা যাবে ডুবোজাহাজ, অ্যান্টি সাবমেরিন চপার কিনবে ভারত
বাঁদরের গায়ে হাত না দিয়ে কী ভাবে তাকে তাড়ানো যায়, সে উপায়ও বলে দেওয়া হয়েছে ওই বিজ্ঞপ্তিতে। ‘‘কখনও বাঁদরের গায়ে হাত তুলবেন না। বড় লাঠি দিয়ে আপনার বাড়ির মেঝেতে মারলেই আপনা-আপনি বাঁদরটি চলে যাবে।’’
আরও পড়ুন: কমান্ডারের মৃত্যুর বদলা চাই! জৈশের হোয়াটস্অ্যাপ বার্তা পেয়ে সতর্কতা জারি
তবে শুধু সংসদ ভবনই নয়, দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে শুরু করে নর্থ ব্লক, সাউথ ব্লক এমনকি রাষ্ট্রপতি ভবনেও দিনেদুপুরে চলে বাঁদরের উপদ্রব।