করোনা পরিস্থিতিতেই পরীক্ষা দিতে হয় পড়ুয়াদের।
অবশেষে ফল বেরোল এ বারের বহু বিতর্কিত জেইই-মেনের। করোনার কামড়ে পরীক্ষা পিছিয়েছিল। বিপুল হারে সংক্রমণের মধ্যেও ওই সর্বভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং প্রবেশিকা আয়োজন নিয়ে প্রতিবাদে শামিল হয়েছিলেন পরীক্ষার্থীদের একাংশ। এ নিয়ে আইনি লড়াই গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। শুক্রবার আয়োজক সংস্থা এনটিএ-র ওয়েবসাইটে বিই ও বিটেক প্রবেশিকা পরীক্ষার ফল ঘোষণার পরে দেখা গেল, ১০০ পার্সেন্টাইল পেয়েছেন দেশের মোট ২৪ জন। যার মধ্যে সব থেকে বেশি জন (৮) তেলঙ্গানার। তার পরেই দিল্লি (৫)। ৯৯.৯৯ পার্সেন্টাইলের দৌলতে রাজ্যে শীর্ষে শ্রীমন্তী দে।
অতিমারির আক্রমণে এ বার পরীক্ষায় বসতে পারেননি অনেকেই। জানুয়ারিতে যেখানে ৯.২১ লক্ষ নথিভুক্ত পড়ুয়ার মধ্যে ৮.৬৯ লক্ষ জন পরীক্ষায় বসেছিলেন, সেখানে এপ্রিল থেকে পিছিয়ে সেপ্টেম্বরে হওয়া পরীক্ষায় ৮.৪১ লক্ষের মধ্যে বসতে পেরেছেন ৬.৩৫ লক্ষ জন। অনেকে যেহেতু দু’বার পরীক্ষা দিয়েছেন, তাই জানুয়ারি এবং এপ্রিল/ সেপ্টেম্বর মিলিয়ে নিট হিসেবে ১১.৭৪ লক্ষ নথিভুক্ত পড়ুয়ার মধ্যে পরীক্ষায় বসেছেন ১০.২৩ লক্ষ। জেইই-মেন উত্তীর্ণদের মধ্যে যে ২.৪৫ লক্ষ সব থেকে উপরে, তাঁরা এ বার সুযোগ পাবেন ২৭ সেপ্টেম্বর জেইই-অ্যাডভান্সডে বসার। ওই পরীক্ষা মারফত দরজা খোলে আইআইটি-র।