সরকারি অসহিষ্ণুতার বিরুদ্ধে তোপ দাগায় সরকার তাঁর ওপর অসন্তুষ্ট হয়েছিল। কিন্তু তার পরেও সহিষ্ণুতারই পরিচয় দিলেছিলেন আমির খান।
এর পর সরকারি অসন্তোষ আরও বেড়ে গিয়ে অসহিষ্ণুতার আরেকটি নজির হওয়ার পরেও তাঁর সহিষ্ণুতায় যে একটুও চিড় খায়নি, সেটাই প্রমাণ করলেন আমির খান।
‘‘আমি কেউ নই। আমি থাকি বা না-থাকি, তাতে কিছুই যায় আসে না। ‘ইন্ডিয়া ইনক্রেডিবল’ই!’’
আজ এই মন্তব্য করেছেন আমির খান।
কখন?
যখন সরকারি ভাবে এই খবর স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে যে, ‘ইনক্রেডিবল ইন্ডিয়া’ প্রচারে আর তাঁকে ‘ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর’ হিসেবে রাখা হচ্ছে না। কিছু দিন আগে সরকারি অসহিষ্ণুতার বিরুদ্ধে তোপ দাগারই যে খেসারত দিতে হল আমিরকে, তা নিয়ে সন্দেহ নেই কোনও মহলেই।
যদিও আমির এ দিন বলেছেন, ‘‘সরকার কোনও প্রচারে কাউকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর রাখবে কি না, রাখলে কাকে রাখবে, সেটা সরকারই ঠিক করবে। তবে আমি সরকারি সিদ্ধান্তকে মর্যাদা সহকারে মেনে নিচ্ছি।’’
এর মানে, দিনের শেষে সরকারি অসহিষ্ণুতারই বলি হতে হল সহিষ্ণু আমিরকে!