হেমা মালিনী এবং সানি দেওলের জন্য রয়েছে নির্দিষ্ট আসন।
বলিউডের ড্রিম গার্ল হেমা মালিনী ফের জয়ী হয়েছেন। লোকসভা নির্বাচনে জয়ের পর আবারও সংসদে দেখা যাবে অভিনেত্রী থেকে রাজনীতির আঙিনায় পা রাখা হেমাকে। যদিও রাজনীতির আঙিনায় তাঁকে এখন সিনিয়রই বলা যায়।
অন্যদিকে হেমার সৎছেলে সানি দেওলও গুরুদাসপুর থেকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। হেমার মতোই বিজেপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তিনি। দু’জনেই একই দলের হয়ে নির্বাচনে লড়েছেন, জিতেওছেন। কিন্তু সংসদে তাঁরা কখনওই বসবেন না পাশাপাশি। কিন্তু কেন? তবে কি ব্যক্তিগত সম্পর্কের কোনও আঁচ কি পড়তে চলেছে সংসদে?
আসলে হেমা যেহেতু এর আগেও সাংসদ পদে নির্বাচিত হয়েছেন, তাই বরিষ্ঠতার দিক থেকে মাঝখানের সারিতে বসার কথা হেমার। অন্য দিকে, সানি রাজনীতির আঙিনায় একেবারেই নতুন। তাই পিছনের সারিতে থাকবেন তিনি। সানির সঙ্গে সংসদে থাকার কথা নবনির্বাচিত সাংসদ সাধ্বী প্রজ্ঞারও।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে কংগ্রেসের নাকের ডগায় ১৩০ কোটি টাকার গুজরাত!
সংসদে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের প্রত্যেকের জন্য বরাদ্দ থাকে নির্দিষ্ট আসন। কক্ষের স্পিকারের ডান দিকের আসনে থাকে শাসক দল বা জোটসঙ্গীদের জন্য বরাদ্দ আসন। বাঁ দিকে থাকে বিরোধী দল থেকে নির্বাচিতদের আসন।
আরও পড়ুন: মন্ত্রী কারা? পাঁচ ঘণ্টার জাম্বো বৈঠকে মোদী-অমিত
ডানদিকের সামনের সারিতে থাকেন প্রধানমন্ত্রী, অন্যান্য মন্ত্রী, বরিষ্ঠ নেতারা। বাঁ দিকের প্রথমের সারিতে বসেন বিরোধী দলের বরিষ্ঠ নেতারা। ডেপুটি স্পিকার বসেন ওই সারিতেই। দু’ দিকের মাঝখানের সারিও সিনিয়রিটির ভিত্তিতেই। শেষ দুই বেঞ্চ নতুন সাংসদদের জন্য বরাদ্দ থাকে যদি না তাঁদের মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।