বিজেপি-র সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করলেন চন্দন মিত্র। —ফাইল চিত্র।
তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিচ্ছেন— রাজনৈতিক মহলের এই চর্চার মধ্যেই বিজেপি-র সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করলেন চন্দন মিত্র। যদিও তৃণমূলে যাওয়ার ব্যাপারে তিনি বা তৃণমূলের তরফে কেউ মুখ খোলেননি।
তবে বিজেপি’র সদস্যপদ থেকে তাঁর ইস্তফার কথা স্বীকার করে রাজ্যসভার দু’বারের সাংসদ চন্দন সংবাদ সংস্থা এএনআই’কে বলেন, “আমি ইস্তফাপত্র জমা দিয়েছি। তবে এখনও ঠিক করিনি, কখন বা কোন দলে যোগ দেব। এখনই সেটা বলতে চাই না।” তাঁর ইস্তফা গৃহীত হয়েছে কি না, তা সন্ধ্যা পর্যন্ত জানা যায়নি।
সাংবাদিক হিসাবে কলকাতার স্টেটসম্যান হাউসে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন চন্দনবাবু। আগামী ২১ জুলাই, শনিবার কি সেই স্টেটসম্যান হাউসের সামনেই ফের ফিরে আসবেন চন্দন মিত্র? সে দিনই শহিদ স্মরণে ধর্মতলায় সভা করবেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল নেত্রী আগেই জানিয়েছেন, ২১ জুলাইয়ের মঞ্চে বহু নতুন মুখ দেখা যেতে পারে। তবে কি সে দিন মমতার সঙ্গে একমঞ্চে দেখা যাবে চন্দন মিত্রকে? এই নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে।
আরও পড়ুন: ১৫ বছর পর অনাস্থা প্রস্তাব গৃহীত হল লোকসভায়
আরও পড়ুন: বিয়ের মানে সর্বদা সহবাসে রাজি হওয়া নয়, পর্যবেক্ষণ আদালতের
দু’বারের সাংসদ চন্দনবাবু ২০০৩-এ রাজ্যসভায় নির্বাচিত হন। এর পর ফের ২০১০-এ মধ্যপ্রদেশ থেকে সাংসদ হন তিনি। গত ২০১৬-তে তাঁর সাংসদ পদের মেয়াদ শেষ হয়।