মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্র।
পাঁচ রাজ্যে ভোটগণনা হবে ১০ মার্চ, জানাল নির্বাচন কমিশন।
মণিপুরে দু’দফায় ভোট। প্রথম দফা ২৭ ফেব্রুয়ারি এবং ৩ মার্চ দ্বিতীয় দফায় ভোট হবে।
উত্তরপ্রদেশে সাত দফায় ভোট হবে। প্রথম দফা ১০ ফেব্রুয়ারি, দ্বিতীয় দফা ১৪ ফেব্রুয়ারি, তৃতীয় দফা ২০ ফেব্রুয়ারি, চতুর্থ দফা ২৩ ফেব্রুয়ারি, পঞ্চম দফা ২৭ ফেব্রুয়ারি, ষষ্ঠ দফা ৩ মার্চ এবং সপ্তম দফা ৭ মার্চ।
পঞ্জাব, উত্তরাখণ্ড এবং গোয়ায় ১৪ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন হবে। এক দফায় ভোট হবে।
১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত কোনও জনসভা করা যাবে না। রাত ৮টার পর নির্বাচনী প্রচার করা যাবে না।
পাঁচ রাজ্যে সাত দফায় ভোট হবে, জানাল নির্বাচন কমিশন। ১০ ফেব্রুয়ারি উত্তরপ্রদেশে প্রথম দফায় ভোট। ১৪ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় দফায় ভোট।
ভার্চুয়াল এবং ডিজিটাল মাধ্যম নির্বাচনী প্রচারের উপর বেশি জোর দিতে হবে। পদযাত্রা, রোড শো, র্যালির উপর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত।
প্রত্যেক দলকে তাদের প্রার্থী সম্পর্কে তথ্য সবিস্তারে দলীয় ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। প্রার্থীদের কারও বিরুদ্দে ফৌজদারি মামলা রয়েছে কি না তা-ও জানাতে হবে।
ভোট পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে ৯০০ পর্যবেক্ষক। বাড়ানো হয়েছে নির্বাচনে খরচের ঊর্ধ্বসীমা।
এক লক্ষেরও বেশি বুথে ওয়েব কাস্টিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে, বললেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার।
মহিলাদের জন্য মহিলা পরিচালিত ভোটকেন্দ্র থাকবে। ১৬২০টি মহিলা পরিচালিত ভোটকেন্দ্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
করোনা আক্রান্তদের জন্য পোস্টাল ব্যালটের ব্যবস্থা থাকছে: সিইসি
১৮ কোটি ৩০ লক্ষ ভোটার ভোট দেবেন এই পাঁচ রাজ্যে।
কোভিড পরিস্থিতিতে নির্বাচন করা একটা চ্যালেঞ্জ। গত ডিসেম্বের পাঁচ রাজ্য পরিদর্শন করেছেন কমিশনের আধিকারিকরা, বললেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার।
কোভিড আবহের মধ্যে নির্বাচন হচ্ছে। তাই সমস্তকোভিডবিধি মেনে নির্বাচন করানো হবে। ভোট এবং ভোটারদের রক্ষা করাই লক্ষ্য কমিশনের, বললেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার।
উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, মণিপুর এবং গোয়ায় এ বার দুর্গরক্ষার লড়াই বিজেপি-র। এর মধ্যে প্রথম তিন রাজ্যে গত ৫ বছর ক্ষমতায় রয়েছে পদ্ম-শিবির। গোয়ায় গত এক দশক।