থানার মধ্যেই গুলি চালালেন কনস্টেবল। প্রতীকী ছবি।
সহকর্মীর প্রেমিকাকে নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন আর এক আর সহকর্মী। আর তার জেরেই থানায় চলল গুলি। আর এই ঘটনাকে ঘিরে হুলস্থুল পড়ে যায় উত্তরপ্রদেশের বরেলীতে।
অভিযুক্তের নাম মনু কুমার। তিনি কনস্টেবল পদে কর্মরত। পুলিশ জানিয়েছে, ২০১৯ সালে বরেলীর বাহেরি থানায় বদলি হয়ে আসেন মনু। তিনি বাগপতের বাসিন্দা। পড়শি জেলা মুজফফরনগর থেকে ওই থানাতেই এ বছরের জানুয়ারিতে বদলি হয়ে আসেন এক মহিলা কনস্টেবল।
কুমার এবং মহিলা কনস্টেবল একে অপরকে অনেক দিন ধরেই চেনেন। তাঁদের মধ্যে প্রণয়ের সম্পর্কও রয়েছে। কিন্তু দু’জনে ভিন্জাতের হওয়ায় বিয়ে নিয়ে একটা সমস্যা তৈরি হয়েছে। আর সে কথা জানতেন কুমারের সহকর্মী কনস্টেবল যোগেশ চহাল।
অভিযোগ, কুমার আর তাঁর প্রেমিকার এই সম্পর্ক নিয়ে মাঝেমধ্যেই কটূক্তি করতেন চহাল। সোমবার বিষয়টি চরমে ওঠে। দু’জনের মধ্যে বচসা চলাকালীন কুমার নিজের সার্ভিস বন্দুক থেকে থানার মধ্যেই গুলি ছোড়েন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আতঙ্ক ছড়ায়।
থানার মধ্যে গুলি চলার ঘটনা পুলিশের শীর্ষ মহলে পৌঁছতেই তারা কুমার, যোগেশ-সহ পাঁচ পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করেন। এসএসপি সত্যার্থ অনিরুদ্ধ জানিয়েছেন, শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে ওই পাঁচ পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
কী কারণে এই ঘটনা ঘটল তা পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে খতিয়ে দেখার জন্য সার্কল অফিসারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এসএসপি।
অভিযোগ, কুমার আর তাঁর প্রেমিকার এই সম্পর্ক নিয়ে মাঝেমধ্যেই কটূক্তি করতেন চহাল। সোমবার বিষয়টি চরমে ওঠে। দু’জনের মধ্যে বচসা চলাকালীন কুমার নিজের সার্ভিস বন্ধুক থেকে থানার মধ্যেই গুলি ছোড়েন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আতঙ্ক ছড়ায়।
থানার মধ্যে গুলি চলার ঘটনা পুলিশের শীর্ষ মহলে পৌঁছতেই তারা কুমার, যোগেশ-সহ পাঁচ পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করেন। এসএসপি সত্যার্থ অনিরুদ্ধ জানিয়েছেন, শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে ওই পাঁচ পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
কী কারণে এই ঘটনা ঘটল তা পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে খতিয়ে দেখার জন্য সার্কল অফিসারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এসএসপি।