Chambal Express jumps red signal

লালবাতি টপকে চম্বল এক্সপ্রেস ঢুকে পড়ল লুপ লাইনে! সাসপেন্ড ট্রেনের চালক এবং সহকারী

ভাবুয়া স্টেশনের কাছে লাল সিগন্যাল দেওয়া ছিল। কিন্তু ট্রেনের চালক এবং সহকারী তা বুঝতেই পারেননি, বলে রেল সূত্রে খবর। স্বভাবতই সিগন্যাল না মেনে চম্বল এক্সপ্রেস ঢুকে পড়ে লুপ লাইনে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৪ অগস্ট ২০২৩ ১১:১২
Share:

— প্রতীকী ছবি।

সিগনাল লাল ছিল। কিন্তু অসাবধানতায় তা বুঝতেই পারেননি মথুরা-হাওড়া-চম্বল এক্সপ্রেসের চালক এবং সহকারী। এর জেরে ১০০ কিলোমিটারেরও বেশি গতিতে চম্বল এক্সপ্রেস ঢুকে পড়ে লুপ লাইনে। কিন্তু সেই সময় লাইন ফাঁকা থাকায় বড়সড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা। ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের ভাবুয়া স্টেশনের কাছে। প্রাথমিক তদন্তের পর চম্বল এক্সপ্রেসের চালক এবং সহকারীকে সাসপেন্ড করেছে রেল।

Advertisement

তখন ট্রেন ছুটছে ১৩০ কিলোমিটার গতিবেগে। রেল সূত্রে খবর, ভাবুয়া স্টেশনের কাছে লাল সিগন্যাল দেওয়া ছিল। কিন্তু ট্রেনের চালক এবং সহকারী তা বুঝতেই পারেননি। স্বভাবতই সিগন্যাল না মেনে চম্বল এক্সপ্রেস ঢুকে পড়ে লুপ লাইনে। ট্রেনের আটটি বগি লুপ লাইনে ঢুকে পড়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। কিন্তু সেই সময় লুপ লাইনে অন্য কোনও ট্রেন না থাকায় দুর্ঘটনা ঘটেনি। প্রসঙ্গত, ওড়িশার বালেশ্বরের বাহানগা বাজার স্টেশনে কিছু দিন আগেই ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটেছিল। তাতে প্রাণ হারিয়েছিলেন বহু মানুষ। কিন্তু ভাবুয়া স্টেশনের কাছে দুর্ঘটনা এড়ানো যায় লুপ লাইনে কোনও ট্রেন না থাকায়।

এই ঘটনার খবর পেয়েই অকুস্থলে পৌঁছন ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার রাজেশ গুপ্ত। শুরু হয় তদন্ত। প্রাথমিক তদন্ত শেষে চম্বল এক্সপ্রেসের চালক এবং তাঁর সহকারীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, তাঁরা দু’জনেই ধানবাদ ডিভিশনের কর্মী। ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত শুরু হয়েছে। সেই তদন্ত শেষ হলে পরিষ্কার হবে, কার ভুলে এমন কাণ্ড ঘটল।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement