প্রতীকী ছবি।
কোভিড পরীক্ষার জন্য আরটি-পিসিআর পদ্ধতিকেই প্রায় নির্ভুল বলে ধরা হয়। গত এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই পদ্ধতির উপর রাজ্যগুলিকে জোর দিতে বলেছিলেন। করোনা পরীক্ষার ৭০ শতাংশ এই পদ্ধতিতেই করার পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেই ঘোষণার এক মাসের মধ্যেই উল্টো সুর কেন্দ্রের।
বৃহস্পতিবার সরকার ঘোষণা করেছে জুনের শেষের মধ্যে আরটি-পিসিআর পরীক্ষা ৪০ শতাংশ কমানো হতে পারে। পরিবর্তে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট (র্যাট)-এর উপর জোর দেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য বলছে ৩১ মে যদি ২৫ লক্ষ পরীক্ষা হয়, তার মধ্যে ১৩ লক্ষ আরটি-পিসিআর, ১২ লক্ষ র্যাট। নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী জুনের শেষে ৪৫ লক্ষ পরীক্ষা হলে তার মধ্যে ১৮ লক্ষ আরটি-পিসিআর এবং ২৭ লক্ষ র্যাট। এমনটাই চাইছে কেন্দ্র।
আরটি-পিসিআর পরীক্ষা কেন কাটছাঁট করা হচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ইতিমধ্যেই। যদিও সরকারের যুক্তি দ্রুত চিহ্নিতকরণ, আইসোলেশন এবং হোম কেয়ারের জন্যই এই সিদ্ধান্ত।