শোকার্ত পরিজনেরা। ছবি: পিটিআই।
বুরারি কাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু রহস্যের কিনারা করতে গৃহকর্ত্রী নারায়ণী দেবীর নাতনি প্রিয়ঙ্কার বাগদত্তকে ফের জেরা করল পুলিশ। আজ দিল্লির রোহিণী এলাকায় তাঁর অফিসে যান তদন্তকারীরা। প্রায় ঘণ্টা তিনেক জেরা করা হয় ওই যুবককে।
বছর তেত্রিশের মেয়ে প্রিয়ঙ্কাকে নিয়ে বুরারির বাড়িতেই থাকতেন নারায়ণী দেবীর বড় মেয়ে। সম্প্রতি দিল্লির এই যুবকের সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয় প্রিয়ঙ্কার। ১৭ জুন তাঁদের বাগদানের অনুষ্ঠান হয়। বিয়ে হওয়ার কথা ছিল নভেম্বরে। কিন্তু ১ জুলাই সকালে প্রিয়ঙ্কা-সহ পরিবারের ১১ জন সদস্যের মৃতদেহ উদ্ধার হয় বুরারির বাড়ি থেকে।
ঘটনার তদন্তে নেমে একটি ডায়েরি উদ্ধার করেছিল পুলিশ। তাতে লেখা ছিল যে বছর দু’য়েক আগে মা এবং মামার সঙ্গে উজ্জয়নীর এক মন্দিরে গিয়েছিলেন প্রিয়ঙ্কা। ওই ডায়েরিতে আরও লেখা রয়েছে ভাটিয়া পরিবারের সদস্যেরা পরবর্তী দীপাবলি দেখতে নাও পেতে পারেন। কারণ, ধনতেরস উৎসব চলে গেলেও কারও ‘ভুলে’র ফলে ‘বিশেষ কোনও লক্ষ্য’ অর্জন করা যায়নি।