পেশার সঙ্গে সম্পর্ক নেই। কিন্তু নেশার টানে চোখ রাখেন রাতের আকাশে। সুশান্ত সিংহ রাজপুতের মতো অনেকেই আছেন সেই দলে। যাঁদের কাছে রাতের আকাশে তারা দেখার বা চেনা মানে গুপ্তধন ভাণ্ডারের হদিশ পাওয়ারই শামিল। (ছবি:সোশ্যাল মিডিয়া)
নাগরিক জীবনে দূষণমুক্ত পরিষ্কার আকাশ এবং স্পষ্ট দিগন্তরেখা, দুই-ই বিরল। রাতের আকাশকে বেশি করে কাছে পেতে অনেকেই পাড়ি দেন নির্দিষ্ট গন্তব্য়ে। দেশের কিছু জায়গা খুবই প্রিয় স্কাই গেজার বা নক্ষত্রসন্ধানীদের কাছে। (ছবি:সোশ্যাল মিডিয়া)
সমুদ্রের পাশাপাশি পরিষ্কার ঝকঝকে রাতের আকাশ আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের নীল আইল্যান্ডের বড় আকর্ষণ। ফি বছর এখানে ভিড় করেন জ্য়োতির্বিজ্ঞানে উৎসাহী বহু পর্যটক। (ছবি:সোশ্যাল মিডিয়া)
রাতের আকাশের তারাদের সঙ্গে কথা বলার জন্য মুকুলের পূর্বজন্মের ঠিকানাও জনপ্রিয়। সোনার কেল্লার ভিতরে ডক্টর হাজরা গুপ্তধন পাননি ঠিকই। কিন্তু কেল্লার বাইরে থর মরুভূমিতে তাঁবুতে বসে নক্ষত্রমণ্ডল খুঁজে বার করা অনেক পর্যটকের কাছেই খুব প্রিয়। (ছবি:সোশ্যাল মিডিয়া)
রাজস্থানের পড়শি গুজরাতেও আছে আকাশপাঠের ঠিকানা। সেটা হল কচ্ছের রান। লবণের সাদা মরুভূমিতে তাঁবু থেকে তারা-পরিচয়ের অভিজ্ঞতা নৈসর্গিক। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)
দেশের দূষণমুক্ত জায়গাগুলির মধ্যে অন্যতম মহারাষ্ট্রের মাথেরান। জ্য়োতির্বিজ্ঞানে উৎসাহীদের দাবি, মাথেরানের মতো ঝকঝকে আকাশ অনেক জায়গাতেই বিরল। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)
একটি তারার মৃত্যু অথবা ছায়াপথে পাড়ি দিতে হিমাচল প্রদেশের স্পিতি উপত্যকা অতুলনীয়। পাহাড়ি সৌন্দর্যের সঙ্গে বাড়িতে পাওনা রাতের আকাশের মহাজাগতিক রূপ। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)
লাদাখের প্য়াংগং হ্রদ সম্প্রতি উত্তপ্ত হয়েছে রাজনৈতিক উত্তেজনায়। তবে বহু বছর ধরেই অভিযাত্রীদের পছন্দের গন্তব্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই জলাশয়। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)
‘থ্রি ইডিয়টস’-এর শুটিং এই হ্রদকে আরও জনপ্রিয় করেছে পর্যটকদের কাছে।প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি প্য়াংগং হাতছানি দেয় তার রাতের আকাশ সঙ্গে নিয়েও। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)
লাদাখে শাইয়োক নদীর পাশে বরফে ঢাকা পাহাড়ের মাঝে নুব্রা উপত্যকায় তুরতুক গ্রাম। উৎসাহীদের মতে, তারাদের সঙ্গে কথা বলার সেরা ঠিকানা দুষণমুক্ত এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)
কর্নাটকের কুর্গ বিখ্যাত তার পাহাড়ি রূপ এবং মনমাতানো কফির সুবাসে। তার সঙ্গেই পর্যটকদের জন্য অপেক্ষা করে থাকে ধোয়াঁশামুক্ত রাতের আকাশ। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)
এ সব টুরিস্ট ডেস্টিনেশনে গিয়েই নতুন করে আলাপ হয় কালপুরুষ, লুব্ধক আর সপ্তর্ষিমণ্ডল কিংবা স্বাতী ও উত্তর ফাল্গুনী নক্ষত্রের সঙ্গে। মনে মনে পা রাখা যায় অন্তহীন ছায়াপথে। (ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া)