CAA

সিএএ: ফের সরব আমেরিকা

সপ্তাহখানেক আগে সিএএ কার্যকরের বিজ্ঞপ্তি জারির পরেই আমেরিকার বিদেশ দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছিলেন, “সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে যে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে, তা নিয়ে আমরা গভীর ভাবে চিন্তিত। ভারতে কী ভাবে এই আইন কার্যকর হবে, সে দিকে কড়া নজর রাখছি।’’

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২০ মার্চ ২০২৪ ০৮:৪৪
Share:
amit shah.

অমিত শাহ। —ফাইল চিত্র।

সিএএ নিয়ে তোপ দাগলেন আমেরিকার আরও এক সাংসদ। এই আইন ভারতীয় মুসলমানদের বিপাকে ফেলবে বলে মত তাঁর। পাশাপাশি রমজান মাসে এই আইন নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ারও সমালোচনা করেছে তারা।

সপ্তাহখানেক আগে সিএএ কার্যকরের বিজ্ঞপ্তি জারির পরেই আমেরিকার বিদেশ দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছিলেন, “সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে যে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে, তা নিয়ে আমরা গভীর ভাবে চিন্তিত। ভারতে কী ভাবে এই আইন কার্যকর হবে, সে দিকে কড়া নজর রাখছি।’’ তখনই আমেরিকার এই মন্তব্যের পাল্টা জবাবে ভারত বলেছিল, ভুল তথ্যের ভিত্তিতে অযৌক্তিক বার্তা দিচ্ছে আমেরিকা।

কিন্তু তার পরেও সোমবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলেন ডেমোক্র্যাট সাংসদ বেন কার্ডিন। আমেরিকার সেনেটের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কমিটির চেয়ারম্যান কার্ডিন এক বিবৃতিতে বলেন, “বিতর্কিত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন পাশ করেছে ভারত সরকার, সেটা নিয়ে আমি খুবই চিন্তিত। এই আইনের ফলে খুবই সমস্যায় পড়তে পারেন ভারতীয় মুসলিমরা।’’ একই সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের যে উন্নতি হয়েছে, তা মেনে নিয়েও তিনি বলেন, ‘‘ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের মানবাধিকার যেন সুরক্ষিত থাকে, সেটাও লক্ষ্য রাখা উচিত আমাদের।’’ আমেরিকার বিদেশ নীতির ক্ষেত্রে তাঁর মন্তব্যের যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। যে কারণে এই মন্তব্য ভারতের চাপ বাড়াতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন

এটি একটি প্রিমিয়াম খবর…

  • প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর

  • সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ

  • সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে

সাবস্ক্রাইব করুন