রোগীকে পরীক্ষা না করেই ওষুধ লিখে দেওয়ার অভিযোগে উত্তেজনা ছড়াল করিমগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে। আজ সকালের ঘটনা। শহরের সেটেলমেন্ট এলাকায় এক পুরসদস্যের ছেলের জ্বর হয়েছিল। তাকে সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান পরিজনরা। জ্বরে আক্রান্ত দীপঙ্কর দাস থরথরিয়ে কাঁপছিল। অভিযোগ, জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা চিকিত্সক রোগীকে পরীক্ষা না করেই দু’টি ওষুধ লিখে দেন। রোগীর পরিজনরা চিকিত্সককে ভলো করে পরীক্ষার অনুরোধ করেন। অভিযোগ, তখন ওই চিকিৎসক উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। এর পরই রোগীর আত্মীয়রা প্রতিবাদ করেন। দু’পক্ষের বচসা শুরু হয়। পরিস্থিতি সামলাতে অন্য এক চিকিত্সক দীপঙ্করকে পরীক্ষা করেন। পরিজনদের দাবি, তিনি প্রথম চিকিত্সকের লেখা দু’টি ওষুধ বদলে অন্য দু’টি ওষুধের নাম লিখে দেন। দীপঙ্করের পরিজনরা প্রশ্ন তোলেন, তা হলে কি প্রথমে ভুল ওষুধ লেখা হয়েছিল? এ নিয়ে ওই দুই চিকিৎকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাঁদের মোবাইল ফোন ‘সুইচড অব’ ছিল।