GST Notice

ফুচকা বিক্রি করে বছরে ৪০ লক্ষ টাকার বেশি আয়! অঙ্ক দেখে বিক্রেতাকে জিএসটি নোটিস ধরাল প্রশাসন

এখন বহু জায়গাতেই অনলাইনে লেনদেন চলে। সাধারণ মানুষ ধীরে ধীরে এই পর্যায়ে লেনদেনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন। ফলে ফুচকা বিক্রেতার দোকানে থাকা কিউআর কোডের মাধ্যমে অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে লক্ষ লক্ষ টাকা।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৪ জানুয়ারি ২০২৫ ১৭:৪৯
Share:

—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

ফুচকা বিক্রি করে বছরে তাঁর আয় নাকি ৪০ লাখের বেশি। তা নজরে আসতে চোখ কপালে উঠেছে প্রশাসনের। ফুচকা বিক্রেতাকে জিএসটি দেওয়ার কথা মনে করিয়ে দিয়ে নোটিস পাঠানো হয়েছে। সেই নোটিসের ছবিই ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। অনেকে আবার মজার ছলে পেশা পরিবর্তনের কথাও বলতে শুরু করেছেন।

Advertisement

ফুচকা বিক্রেতাকে যে নোটিস পাঠানো হয়েছে, তাতেই ৪০ লাখ টাকা আয়ের কথা উল্লেখ আছে। নোটিসে বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ সালে ওই ফুচকা বিক্রেতা শুধু অনলাইনেই ৪০ লক্ষ ১১ হাজার ১৯ টাকা আয় করেছেন!

এখন বহু জায়গাতেই অনলাইনে লেনদেন চলে। সাধারণ মানুষ ধীরে ধীরে এই পর্যায়ে লেনদেনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন। ফলে ফুচকা বিক্রেতা থেকে চা দোকানেও এখন কিউআর কোড লাগানো থাকে। ১০ টাকা হোক ২০ টাকা, স্বল্প অঙ্কের অর্থের লেনদেনও হয়ে থাকে অনলাইনেই। সেই মতো তামিলনাড়ুর এক ফুচকা বিক্রেতা নিজের দোকানে কিউআর কোড লাগিয়েছিলেন। তার মাধ্যমেই ওই ফুচকা বিক্রেতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে ৪০ লক্ষ টাকার বেশি। যা নজরে আসতেই তামিলনাড়ু সরকার নোটিস পাঠিয়েছে ওই ফুচকা বিক্রেতাকে।

Advertisement

ওই নোটিসে দাবি করা হয়েছে, ফুচকা বিক্রেতাটির জিএসটি নথিভুক্তিকরণ নেই। ফলে কোনও রকম শুল্কও দিতে হয় না। সেই কথা মনে করিয়ে দিয়েই সরকারের তরফে জিএসটি নথিভুক্তিকরণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement