নির্দিষ্ট নিয়ম পালন করে রত্ন ধারণ করা উচিত। ছবি: সংগৃহীত।
জন্মকোষ্ঠী অনুযায়ী সঠিক রত্ন ধারণ করার আগে অভিজ্ঞ জ্যোতিষীর পরামর্শ নিন। শখ করে রত্ন ধারণে অর্থনৈতিক, পারিবারিক, শারীরিক সব দিক থেকেই বিপর্যয় আসতে পারে। সব রত্ন ধারণ করার নির্দিষ্ট একটা নিয়ম থাকে। আবার কোন জন্ম ছকে কোন রত্ন প্রয়োজন, সেটা বিচার করে নেওয়া আবশ্যিক।
জ্যোতিষীর পরামর্শ না নিয়ে রত্ন ধারণ না করাই ভাল। ছবি: সংগৃহীত।
১। চুনি ধারণের আগে দেখতে হবে রবির স্থান। রবি যদি অশুভ হয়, তা হলে চুনি ধারণে মাথা যন্ত্রণা, হার্টের অসুখ, হতে পারে। তা ছাড়া দাম্পত্যে অশান্তিও সৃষ্টি হয়।
২। বুধ অশুভ থাকায় পান্না ধারণে নার্ভের সমস্যা দেখা দেয় ও ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।
৩। শুক্র অশুভ হওয়ায় হিরে ধারণে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যাবে এবং অর্থ ব্যয় হবে।
৪। আপনার কোষ্ঠীতে যদি মঙ্গল অশুভ হয়, তা হলে রক্ত প্রবাল ধারণ করলে আপনার প্রানহানির আশঙ্কা থাকতে পারে। আপনার পরিবারের বিপদ, আপনার শারীরিক অসুস্থতা বাড়তে পারে।
৫। যদি রাহু অশুভ হয় তা হলে গোমেদ ধারণে হঠাৎ করে ভাগ্য বিপর্যয় বাড়তে পারে। আপনি উগ্র স্বভাবের হয়ে উঠতে পারেন।
৬। জন্মছকে কেতুর স্থান খারাপ থাকায় ক্যাট্সআই ধারণে শত্রু বৃদ্ধি হতে পারে।
৭। বিশেষ করে নীলা ধারণ খুব সাবধানে করতে হবে। শুধু ছকে শনি খারাপ দেখলেই হবে না। চেহারার অবস্থা দেখে রত্ন ধারণ করতে হবে। নীলা ধারণের আগে বালিশের নীচে সাত দিন রেখে শুতে হবে। যদি কোনও ক্ষতি না হয় তা হলেই ধারণ করবেন।