১) পিজিয়ন চেস্ট: পায়রার মতো সরু বুকের গঠন যাঁদের, তাঁদের জীবনীশক্তি স্বাভাবিক ছাতিযুক্তদের চেয়ে কম থাকে। প্রতি ৫০০ লোকের মধ্যে এক জনের বুক পিজিয়ন চেস্টের মতো হয়ে থাকে। এঁরা নানা কারণে স্বল্পায়ু হয়ে থাকেন। এ কথার উল্লেখ প্রাচীন ভারতীয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে রয়েছে।
২) নীল রঙের চোখ: যাঁদের চোখের রং নীল অথবা হাল্কা কোনও রঙের, তাঁরা দৃষ্টিশক্তিজনিত সমস্যায় ভোগেন বেশি। এঁদের চোখে অল্প পরিমাণ পিগমেন্ট থাকার জন্য সূর্যের আলো সহ্য করতে বা প্রতিহত করতে পারেন না।
৩) বাদামি চোখ: খুব ঘন বাদামি চোখের মানুষ খুব দ্রুততার সঙ্গে কাজ করতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে ভাল বক্সারদের বাদামি চোখ থাকে। হালকা বাদামি চোখের মানুষ দূরের জিনিস ভাল দেখেন।
৪) ক্লোজড আই: যাঁদের দু’টি চোখের মধ্যে দুরত্ব কম, তাঁরা আত্মবিশ্বাসী ও ভীষণ ভাবে স্বাধীন চিন্তার পোষক হয়ে থাকেন।
৫) বড় কান: যাঁদের কান বড়, তাঁরা স্বাধীন চিন্তার অধিকারী হয়ে থাকেন এবং খুব ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে থাকেন। যে কাজে ঝুঁকি বেশি, এঁরা সেই কাজের ভার মাথা পেতে নিয়ে থাকেন।
আরও পড়ুন: শরীরের নানা অঙ্গে ব্যথার আধিভৌতিক কারণ
৬) চুল পাতলা: যাঁদের চুল পাতলা, তাঁরা অপুষ্টিতে ভোগেন। অনেক ক্ষেত্রে এঁদের রক্তে আয়রন কম থাকে।
৭) লাল চুল: চুল যাঁদের ব্লন্ড বা লাল হয়, তাঁরা সাধারণত যন্ত্রণা অনেক বেশি অনুভব করে থাকেন। এঁদের ব্যথা খুব সহজে সারতে চায় না।
৮) পায়ের পাতায় আর্চ যাদের বেশি: এঁরা খুব বেশি মাত্রায় স্বাধীনচেতা ও আত্মসন্তুষ্ট হন। এঁরা দীর্ঘকাল একা থাকতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে এঁদের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা কাজ করে বেশি।
(৯) শীতল পায়ের পাতা: আমাদের মধ্যে অনেকের পা বা পায়ের পাতা তুলনামূলক ভাবে বেশ ঠান্ডা থাকে। বিশেষ করে, ৪০ বছর পেরিয়ে যাওয়ার পর যে সব মহিলার পায়ের পাতা বেশ ঠান্ডা থাকে, তাঁরা সাধারণত থাইরয়েডের সমস্যায় কম ভোগেন।