আগামী ২০২০ সালে গ্রহ-নক্ষত্রগুলি আপনার রাশিচক্রে তাদের অবস্থান অনুসারে আপনার জীবন ও কর্মকে প্রভাবিত করবে, এর ভাল প্রভাবের সঙ্গে সাতে খারাপ প্রভাবও রয়েছে। তাই সঠিক সময়ে সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বা প্রতিকারের প্রয়োজন রয়েছে।
আসুন জেনে নেওয়া যাক আপনার রাশি অনুসারে চমৎকারী উপায়:
মেষ রাশি:
১। বিনামূল্যে কারও কাছ থেকে কিছু নেওয়া (গিফট) উচিত হবে না। লাল বা গোলাপি চাদরে ঘুমোন। নিয়মিত গুড় খান।
২। হাত ও দাঁত সর্বদা পরিষ্কার রাখুন। নেশা থেকে দূরে থাকুন। রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৩। জন্মদিনে ছোটদের মিষ্টি বিতরণ করুন। বিধবাদের সেবা করুন। বড়দের সম্মান করুন।
৪। সাদা রঙের সুরমা চোখে লাগান নিয়মিত। লাল রুমাল ব্যবহার করুন।
বৃষ রাশি:
১। প্রতি দিন কমপক্ষে একটা ভাল কাজ করুন। প্রতি দিন ঘরে ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালানো শুভ।
২। ড্রয়িংরুমে মানিপ্ল্যান্ট রাখুন। সবসময় সঙ্গে একটা রূপোর পয়সা রাখুন।
৩। একটানা ১৬টি শুক্রবার দুধ, দই, চাল, সাদা কাপড় দান করুন।
৪। নিয়মিত গরিব ব্যক্তিদের সাত ধরনের আনাজ দান করুন।
মিথুন রাশি:
১। ঘরে কোনও প্রকার পাখি ও মাছ পুষবেন না।
২। অতিরিক্ত মশলাযুক্ত খাবার ত্যাগ করুন।
৩। দরজার আশপাশে মানিপ্ল্যাট রাখা ঠিক হবে না।
৪। চামড়ার জ্যাকেট ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
আরও পড়ুন: ধনু রাশির জাতক-জাতিকাদের কেমন কাটবে ২০২০ সাল
কর্কট রাশি:
আপনার জন্মকুণ্ডলীতে চন্দ্র খারাপ থাকলে ২৮ বছর বয়সের আগে বিয়ে করা ঠিক হবে না।
১। কাজ হওয়ার আগেই মনের কথা সবাইকে বলা ঠিক নয়।
২। নেশা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন।
৩। দশ বছর বয়সের কম কন্যাদের জামাকাপড় গিফট দেওয়া, খাবার খাওয়ানো শুভ ফলদায়ক।
সিংহ রাশি:
১। বিনামূল্যে কোনও কিছু গ্রহণ করবেন না। মদ ও মাছ খাওয়া থেকে দূরে থাকুন।
২। ঘর থেকে বের হওয়ার সময় গুড় ও একটু জল খেয়ে তার পর যাত্রা শুরু করুন।
৩। তামার পাত্রে সূর্যকে জল অর্ঘ দিন।
৪। সোনা হারানো অশুভ হবে। সতর্ক থাকুন। দিদিমা/ঠাকুমার কাছ থেকে আশীর্বাদ নিন।
কন্যা রাশি:
১। টিয়া পাখি ঘরে রাখবেন না। কাঁচা নুন না খাওয়াই ভাল।
২। অতি চালাকি না করা ভাল।
৩। বৃষ্টির জল বোতলে করে ঘরে রাখুন। কালো রঙের অন্তর্বাস পরুন।
৪। বহমান নদীর জলে মুগ ডাল ভাসিয়ে দিতে থাকুন নিয়মিত।