প্রতীকী ছবি।
১) ছাত্রছাত্রীরা যেন লেখাপড়ার সময় উত্তর দিকে মুখ করে বসে, তা হলে একাগ্রতা বৃদ্ধি পাবে।
২) প্রত্যেক বৃহস্পতিবার পাঁচ রকম মিষ্টি ও পাঁচটা এলাচ এক সঙ্গে একটি প্লেটে নিয়ে অশ্বত্থ গাছের নীচে অর্পণ করতে হবে সন্ধ্যাবেলায়। পর পর তিনটি বৃহস্পতিবার করলে ফল পাওয়া যাবে।
৩) বিদ্যার দেবী মা সরস্বতীর আরাধনা করতে হবে। ‘ওঁ ঐং ক্লীম সরস্বতৈ নম’— এই মন্ত্রটি ১০৮ বার পদ্মাসনে ঈশান কোণে মুখ করে বসে পাঠ করতে হবে।
৪) প্রতি দিন পাঁচটি করে তুলসীপাতা ভক্ষণ করতে হবে।
৫) বিদ্যার্থীদের দিয়ে মাঝে মধ্যে দরিদ্র ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার জিনিস দান করান।
আরও পড়ুন: আপনার কি প্রেম করে বিবাহ হওয়া সম্ভব?
৬) ঘড়িতে অ্যালার্ম সবসময় রাউন্ড ফিগারে দিতে হবে। অর্থাৎ ভোর ৪টা বা ৫টা এই রকম। ‘সাড়ে’ বা ‘সওয়া’ এগুলো বর্জনীয়।
৭) পঞ্চমুখী হনুমানের পুজো করতে হবে।
৮) লেখাপড়ার টেবিলে যে কোনও একজন মহাপুরুষের ধ্যানমগ্ন ছবি রাখুন।
৯) প্রতি রবিবার রুটি, চিনি এবং একটি গোলাপফুল এক সঙ্গে তামার পাত্রে রেখে সূর্যদেবকে অর্পণ করুন।
১০) পড়ার টেবিলে সবুজ রঙের কাপড় পাততে হবে।
১১) লোহার স্কেল বর্জন করতে হবে।
১২) বিদ্যার্থীদের ঘর যেন সবুজ বা হাল্কা হলুদ বর্ণের হয়।
১৩) কালো কালিতে লেখা বর্জন করুন।
১৪) তামার আংটি এবং পঞ্চমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন।
১৫) পড়ার ঘরকে সব সময় খোলামেলা রাখতে হবে।
১৬) যে খাতায় লিখবে তার মধ্যে একটি কচি অশ্বত্থ পাতা রাখুন।
১৭) বুধবার কালো কুকুরকে কিছু খাওয়ান।
১৮) ঘরে হিংস্র কোনও জন্তুর ছবি রাখা উচিত নয়।
১৯) বাগানের ঝরে পরা ফুল পড়ার টেবিলে রাখতে হবে।