বিবাহের পর উন্নতি যোগঃ
ক) যদি বিবাহ রেখা রবি রেখাকে স্পর্শ করে কিন্তু বিবাহ রেখাকে না কাটে।
খ) বিবাহ রেখা থেকে কোন শাখা রেখা বেড়িয় উপরের দিকে যায়।
গ) রবি রেখা যদি হৃদয় রেখা থেকে ওঠে।
ঘ) হাতের ব্রেসলেট বেশ চওড়া হওয়া।
ঙ) আয়ুরেখা থেকে কোনও উন্নতিসূচক রেখা শনির ক্ষেত্রে যায়।
*বিবাহের পর দুর্ভাগ্যযোগ হয় যদি চন্দ্রের ক্ষেত্র থেকে ওঠা কোনও প্রভাব সৃষ্টিকারী রেখায় যব চিহ্ন থাকে এবং ঐ রেখা ভাগ্য রেখায় মিলিত হয়।
*নিকট আত্মীয়কূলে বিবাহ হয়, যদি বিবাহ রেখায় যব চিহ্ন থাকে, একই সঙ্গে বুড়ো আঙুলের গোড়ায় যব চিহ্ন থাকে।
* বিধবার সঙ্গে বিবাহ হয় যদি তর্জনীর প্রথম পর্ব এতটাই ছোট যেন নখের সমান হয়।
যাদের একের বেশী বিবাহ যোগঃ
১) শনির আঙুল বেশ চওড়া বা মোটা।
২) দুটো বা ততোধিক বিবাহ রেখা, তাছাড়া ভাগ্য রেখা থেকে কোনও রেখা উঠে বৃহস্পতির দিকে হৃদয় রেখায় যুক্ত হয়।
৩) ভাগ্য রেখা যেখানে ভগ্ন সেখান থেকে একটি রেখা উঠে বৃহস্পতির দিকে যায়।
যাদের একই সঙ্গে দুটো বউ থাকে, যখন বুধের ক্ষেত্রে হৃদয়রেখা থেকে অনেকগুলি শাখা রেখা বের হয়।
যাদের দেরীতে বিবাহ যোগঃ
১) শনি প্রধাণ হাত
২) প্রারাম্ভে বিবাহ রেখা চেরা।
৩) বিবাহ রেখার প্রথমেই যদি যব চিহ্ন থাকে।
যাদের জীবনে কোনও বিবাহ নেইঃ
১) নখের প্রথম পর্বের গোড়ায় যব চিহ্ন থাকে
২) একটা প্রভাব সৃষ্টিকারী রেখা শুক্রের ক্ষেত্র থেকে বেরিয়ে আয়ুরেখা থেকে দূরে সরতে থাকে।
৩) বিবাহ রেখা উপর দিকে বেকিয়ে থাকে।
দাম্পত্য সঙ্গীকে হারানোঃ
১) বিবাহ রেখা হৃদয় রেখার দিকে মুখ করে রয়েছে সেখানে যদি কোনও ক্রশ চিহ্ন থাকে।
২) ভাগ্য রেখা যদি আরম্ভে চেরা থাকে এবং সেই চেরা রেখার একটি শাখা শুক্রের দিকে যায় আর একটি শাখা চন্দ্র বা নেপচুনের দিকে যায়।