Soaked Raisins

কিশমিশ ভিজিয়ে খেলে বাড়তি উপকার পাওয়া যায়, ৩ ক্ষেত্রে বিশেষ যত্ন নেয় শরীরের

কিশমিশ জলে ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। ভেজানো কিশমিশ খাওয়া কেন এত উপকারী?

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১১ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:৫৪
Share:
Why should you eat soaked raisins.

কিশমিশ জলে ভিজিয়ে খেলে কী হয়? ছবি: সংগৃহীত।

ড্রাই ফ্রুটস মাত্রেই স্বাস্থ্যকর। তবে তার মধ্যে অন্যতম হল কিশমিশ। পায়েস, পোলাওয়ে স্বাদ আনতে কিশমিশের জুড়ি মেলা ভার। তবে শরীরের খেয়াল রাখতেও কম উপকারী নয় কিশমিশ। মিনারেলস, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিনের মতো স্বাস্থ্যগুণে ঠাসা কিশমিশ শরীরের যত্নে অন্যতম ভূমিকা পালন করে।

Advertisement

কিশমিশে রয়েছে এক বিশেষ ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। যা অনেক ক্রনিক রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ড্রাই ফ্রুটস হিসাবে রোজ দু’-চারটে কিশমিশ খান অনেকেই। পুষ্টিবিদরা অবশ্য জানাচ্ছেন, কিশমিশ জলে ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। ভেজানো কিশমিশ খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায়?

রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে

Advertisement

কিশমিশে রয়েছে পটাশিয়াম। রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পটাশিয়াম সত্যিই অত্যন্ত উপকারী। শরীরে নুনের ভারসাম্য বজায় রাখতে কিশমিশের জুড়ি মেলা ভার। উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে সম্পন্ন কিশমিশ খেতে পারেন অনায়াসে।

কিশমিশ হজমশক্তি উন্নত করে। ছবি: সংগৃহীত।

হজমের গোলমাল কমাতে

ভেজানো কিশমিশ হল ডায়েটারি ফাইবারের সমৃদ্ধ উৎস। ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে। হজমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কিশমিশের জুড়ি মেলা ভার। কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীদের জন্য কিশমিশ ওষুধের মতো কাজ করে।

হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধিতে

অন্যান্য স্বাস্থ্যকর উপাদান ছাড়াও কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। অ্যানিমিয়া আক্রান্ত রোগীদের নিয়ম করে কিশমিশ খাওয়া জরুরি। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধিতে শরীরে আয়রন পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকতে হবে। কিশমিশ খেলে অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে না।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement