ছবি: সংগৃহীত।
শীত আসতে আর বেশি দেরি নেই। হিমের পরশ ইতিমধ্যেই লাগতে শুরু করেছে। শীতকালের প্রতিনিধি হয়ে এর মধ্যেই ফুলকপি দেখা দিতে শুরু করেছে। এ বার থেকে মাছের ঝোলে, নিরামিষ তরকারিতে, খিচুড়িতে রাজত্ব করবে ফুলকপি। পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফেরাসের মতো উপকারী উপাদানে ঠাসা ফুলকপি। এমনকি ক্যালোরির পরিমাণও অনেক কম এই সব্জির। ফাইবারও আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। এত গুণ থাকা সত্ত্বেও ফুলকপি কিছু ক্ষেত্রে ক্ষতিকর। কারা ফুলকপি এড়িয়ে চলবেন?
১) থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে ফুলকপি খেতে বারণ করেন চিকিৎসকেরা। কারণ ফুলকপি শরীরে টি-৩ এবং টি-৪ হরমোনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে। আর এই দু’টি হরমোনের পরিমাণ বেড়ে গেলে থাইরয়েডে রোগীদের সমস্যা হতে পারে। তাই যাঁরা এই ধরনের সমস্যায় ভুগছেন, ফুলকপি এড়িয়ে চলুন।
২) ফুলকপিতে পটাশিয়ামের পরিমাণ অনেক বেশি। এই পটাশিয়াম রক্ত অত্যধিক পরিমাণে ঘন করে তোলে। এমনকি জমাট বেঁধে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। যাঁরা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন, ফুলকপি তাঁদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
৩) কিছু খেলেই পেটফাঁপার সমস্যায় ভোগেন? তা হলে ফুলকপি একেবারেই এড়িয়ে চলুন। ফুলকপিতে ফাইবারের পরিমাণ বেশি। ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করলেও প্রয়োজনের অতিরিক্ত খেলে সমস্যা হতে পারে।