চিকিৎসকেরাও ডায়াবেটিকদের কিছু বিধি-নিষেধ মেনে চলার কথা বলেন। ছবি: সংগৃহীত।
ডায়াবিটিস থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ নয়। রক্তে শর্করার মাত্রা বশে রাখতে চাইলে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলার পাশাপাশি জীবনকে বাঁধতে হয় নির্দিষ্ট নিয়মে। খাবারদাবার নিয়েও সচেতন থাকতে হয়। ডায়াবেটিকদের শরীর নিয়ে অতিমাত্রায় সতর্ক থাকা প্রয়োজন। কারণ, ডায়াবিটিসের হাত ধরেই শরীরে বাসা বাঁধে আরও অনেক রোগবালাই। তাই চিকিৎসকেরাও ডায়াবেটিকদের কিছু বিধি-নিষেধ মেনে চলার কথা বলেন।
চিকিৎসকের দেখানো পথে চলা ছা়ড়াও ডায়াবিটিস রুখতে ঘরোয়া টোটকাও কিছু কম নেই। বাঙালির হেঁশেল নানা স্বাস্থ্যকর উপকরণে সমৃদ্ধ। ফলে সুস্থ থাকার মন্ত্র লুকিয়ে আছে রান্নাঘরেই। শুধু খুঁজে নিতে হবে। দৈনন্দিন জীবনে শারীরিক নানা সমস্যা লেগেই আছে। জ্বর, সর্দি-কাশি তো আছেই, সেই সঙ্গে ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা তো রয়েছেই। প্রতিরোধ ক্ষমতা বা়ড়ানো থেকে ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ, এমনকি ওজন রাশে রাখতেও হেঁশেলের এক বিশেষ টোটকা কাজে আসতে পারে। পরিচিত কিছু উপকরণ দিয়েই বানিয়ে নিতে পারেন এক স্বাস্থ্যকর পানীয়।
ওজন রাশে রাখতেও হেঁশেলের এক বিশেষ টোটকা কাজে আসতে পারে। ছবি: প্রতীকী
২ টেবিল চামচ হলুদ গুঁড়ো, ২ টেবিল চামচ দারচিনি গুঁড়ো, ২ টেবিল চামচ মৌরির গুঁড়ো, ২ টেবিল চামচ লবঙ্গ গুঁড়ো, আধ টেবিল চামচ গোলমরিচ গুঁড়ো একসঙ্গে গরম জলে মিশিয়ে খেতে পারেন। সপ্তাহে এক দিন অন্তর খেতে পারেন। তবে খালি পেটে খেতে হবে। তা হলে বেশি উপকার পাওয়া যাবে। বিশেষ করে যাঁরা ওজন কমাতে চাইছেন, তাঁদের জন্য এই পানীয় সত্যিই উপকারী। বাড়তি মেদ ঝরাতে এই পানীয়ের জুড়ি মেলা ভার।
সুস্থ থাকতে ডায়াবেটিকরাও অনায়াসে খেতে পারেন এই পানীয়। রক্তে শকর্রার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিভিন্ন রকম উপাদান দিয়ে তৈরি পানীয়টি সত্যিই কার্যকরী।