তাঁর আকর্ষণীয় শরীরী আবেদনে মন জয় করেছেন বহু অনুরাগীর। ছবি: সংগৃহীত
নিজের থেকে ২৫ বছরের ছোট বান্ধবীকে বিয়ে করা হোক বা জন্মদিনে সমুদ্রের ধারে নগ্ন হয়ে দৌঁড়নো— বিতর্ক তাঁর পিছু ছাড়ে না। তিনি মিলিন্দ সোমান। একাধারে মডেল এবং অভিনেতাও। তবে বিতর্ক তাঁর পিছু পিছু আসে নাকি তিনি নিজেই চর্চার আলো নিজের দিকে টেনে নেন, এ সন্দেহ ঝেড়ে ফেলে দেওয়া যায় না একেবারে। মহিলা অনুরাগীরা তো বটেই, পুরুষদের কাছেও মিলিন্দ সোমান এক অনুপ্রেরণা। ৫৭ বছর বয়সেও তাঁর দেহসৌষ্ঠবের কাছে হার মানবে যেকোনও তরুণ। তাঁর আকর্ষণীয় শরীরী আবেদনে মন জয় করেছেন বহু অনুরাগীর। অনেকেই মনে মনে মিলিন্দ সোমান হয়ে উঠতে চান। তবে তার আগে জানতে হবে সারাদিনে কী কী খাদ্যাভ্যাস মেনে চলেন তিনি।
সকাল ১০টা
প্রাতরাশ
তাঁর সকালের খাবারে থাকে বাদাম, একটি পেঁপে, তরমুজ, যেকোনও একটি মরসুমি ফল পেয়ার হোক আম।
দুপুর ২টো
দুপুরের খাবার
সাধারণত প্রচুর সব্জি দিয়ে তৈরি খিচুড়ি খেতেই পছন্দ করেন তিনি। তবে যেদিন খিচুড়ি বা ভাত না খান সেদিন দুপুরের খাবারে থাকে চাপাটি, সঙ্গে ডাল এবং সব্জি। মাসে এক বার করে ডিম অথবা মাংস থাকে দুপুরের খাবারে।
ছবি: সংগৃহীত
বিকেল ৫টা
সন্ধ্যার জলখাবার
সন্ধ্যাবেলায় একেবারেই হাল্কা খেতে পছন্দ করেন। গুড় দিয়ে এক কাপ লিকার চা ছাড়া অন্য কোনও খাবার দাঁতে কাটেন না মিলিন্দ।
সন্ধ্যা ৭টা
রাতের খাবার
রাতের খাবারে কোনওদিন থাকে অল্প তেলে ভেজে নেওয়া বিভিন্ন সব্জি। কখনও থাকে খিচুড়ি। তবে রাতে তিনি একেবারেই আমিষ খাবার খান না।
ঘুমানোর আগে
শোয়ার আগে মিলিন্দ এক গ্লাস গরম জলে গুড় ও হলুদ মিশিয়ে খান।
যেসব খাবার একেবারেই খান না মিলিন্দ
প্যাকেটজাত এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলেন তিনি। ঠান্ডা জল, বোতলের ঠান্ডা পানীয় নৈব নৈব চ। বছরে এক বার তিনি মদ্যপান করেন।