অস্বাভাবিক ক্লান্তি হৃদ্রোগের লক্ষণ হতে পারে। ছবি- সংগৃহীত
একটি সমীক্ষা থেকে জানা যায়, প্রতি এক হাজার শিশুর মধ্যে ৮ থেকে ১০ জনই হৃদ্যন্ত্রে ত্রুটি নিয়ে ভূমিষ্ঠ হয়। দ্রুত রোগ নির্ণয় এবং সময় থাকতে সঠিক চিকিৎসা এই রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।
কী কী বিষয় খেয়াল রাখতে হবে?
১) জিনগত সমস্যা
২) হবু মা-বাবার ডায়াবিটিস
৩) ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
ছবি- সংগৃহীত প্রতি এক হাজার শিশুর মধ্যে ৮ থেকে ১০ জনই হৃদ্যন্ত্রে ত্রুটি থাকে।
যে কোনও রোগের ক্ষেত্রেই সচেতনতা জরুরি। সে ক্ষেত্রে ফিটাল ইকোকার্ডিয়োগ্রাফির সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। যার মাধ্যমে গর্ভাবস্থাতেই ভ্রূণের হৃদ্যন্ত্রে যে কোনও জন্মগত ত্রুটি, যেমন— ছিদ্র, প্রধান রক্তনালি ও ভাল্ভগুলির সঙ্কোচন-প্রসারণ, অস্বাভাবিক হৃদ্স্পন্দন-সহ অন্যান্য জটিল সমস্যা নির্ণয় করা সম্ভব। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী, সাধারণ গর্ভাবস্থার ১৮-২৪ সপ্তাহের মধ্যে ভ্রূণের ইকোকার্ডিয়োগ্রাফি করে নিতে পারলেই ভাল।
স্তন্যপান করতে করতে হাঁপিয়ে পড়াও হৃদ্রোগের লক্ষণ হতে পারে। ছবি- সংগৃহীত
শিশুর দেহে কী কী লক্ষণ থাকলে বুঝবেন হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা আছে?
১) ঘন ঘন শ্বাস নেওয়া
২) অস্বাভাবিক হৃদ্স্পন্দন
৩) পা, পেট এবং চোখের তলায় ফোলা ভাব
৪) ত্বক, ঠোঁটে নীলচে আভা
৫) অস্বাভাবিক ক্লান্তি
৬) স্তন্যপান করতে করতে হাঁপিয়ে পড়া