দাঁতের ব্যথা বশে থাকবে। ছবি: সংগৃহীত।
ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে এক বার ঠান্ডা আইসক্রিম, এক বার গরম চা খাচ্ছেন। গলা শুকিয়ে যাচ্ছে বলে মাঝেমধ্যেই চিউইং গাম চিবোচ্ছেন। আবার ক্যান্ডি ফ্লস দেখে বাচ্চাদের মতো লাফিয়ে উঠে সেই খাবার খেতে ছুটছেন। ব্যস্, কিছু ক্ষণ বাদেই ‘হাড়ে হাড়ে’, থুড়ি ‘দাঁতে দাঁতে’ টের পাচ্ছেন ব্যথা। উৎসব অনুষ্ঠানের দিনে দাঁতব্যথার মতো সমস্যা বেশ যন্ত্রণাদায়ক। দাঁতে যন্ত্রণা হচ্ছে বলে চাইলেই তো চিকিৎসকের কাছে ছুটতে পারবেন না। তবে এই ধরনের যন্ত্রণা বশে রাখতে কয়েকটি বিষয় জেনে রাখা জরুরি।
১) মুখগহ্বরের যত্ন নিতে হবে
ঠাকুর দেখে ফিরতে যতই রাত হোক না কেন, ঘুমোতে যাওয়ার আগে দাঁত মাজার অভ্যাস থেকে বিরত থাকলে চলবে না। দিনে দু’বার দাঁত মাজার অভ্যাস বজায় রাখতে হবে উৎসবের দিনেও।
২) সঠিক ব্রাশ এবং মাজন নির্বাচন
ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্রসাধনী কেনেন। কিন্তু পরিবারের সকলে এক ধরনের মাজনই ব্যবহার করেন। চিকিৎসকেরা বলছেন, মুখগহ্বরের সমস্যা অনুযায়ী প্রত্যেকের মাজনও আলাদা হওয়া জরুরি।
দিনে দু’বার দাঁত মাজার অভ্যাস বজায় রাখতে হবে উৎসবের দিনেও। ছবি: সংগৃহীত।
৩) মিষ্টিজাতীয় খাবারে লাগাম টানা
দাঁতের সমস্যা শুরু হয় মিষ্টিজাতীয় খাবার থেকে। অতিরিক্ত ঠান্ডা নরম পানীয়, চকোলেট, আইসক্রিম, মিষ্টি খেলে অম্লত্বের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। এই অ্যাসিড থেকেই দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়। দাঁতের উপর থেকে এই উপাদানের পরত উঠে গেলে দাঁত সহজেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়।