খোলা চুলে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন শিল্পার মতো নজরকাড়া। ছবি- সংগৃহীত
পিতৃপক্ষের শেষ এবং দেবীপক্ষের শুরু থেকে টানা ন’দিন ধরে চলে শারদ নবরাত্রি। উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, হরিয়ানা, গুজরাতে আড়ম্বড়ের সঙ্গে পালিত হয় এই উৎসব। নবরাত্রির প্রথম দিন দেবী শৈলপুত্রীর পুজো দিয়ে শুরু হয়, ক্রমে ব্রহ্মচারিণী, চন্দ্রঘটা, কুশ্মাণ্ডা, স্কন্দমাতা, কাত্যায়নী, কালরাত্রি, মহাগৌরি এবং সিদ্ধিদাত্রীর পুজোর পর দশম দিনে রাবণ দহন দিয়ে পুজো সমাপ্ত হয়। কলকাতার অবাঙালি সম্প্রদায়ের মধ্যেও এই নবরাত্রি ঘিরে চলে বিশাল আয়োজন। শুধু খাওয়াদাওয়া নয়, রীতি অনুযায়ী এক-এক দিন, এক-এক রঙের নতুন পোশাক পরারও চল রয়েছে।
ন’দিনে ন’রকম পোশাক এবং তার সঙ্গে চাই মানানসই সাজ। শুধু সাজলেই তো হবে না, সঙ্গে পুজোর কাজকর্মও তো সামাল দিতে হবে। তাই পোশাক হতে হবে হালকা। রাত পোশাক হিসেবে কাফতান খুবই জনপ্রিয় একটি পোশাক। এখন সেই কাফতানই পরা যায় পালাজ়ো প্যান্টের সঙ্গে।
তৃতীয়াতে শিল্পা শেট্টি বেছে নিয়েছেন শরতের আকাশের মতো নীল এবং বেগুনি রঙের টাই অ্যান্ড ডাইয়ের কাফতান। গলার কাছে রয়েছে লম্বা প্যানেলে, সাদা সুতোর কারুকাজ। সঙ্গে রয়েছে সাদা রঙের পালাজ়ো প্যান্ট। যেহেতু সাদা সুতোর কাজ, তাই সঙ্গে পড়ুন মানানসই রুপো বা হোয়াইট মেটালের গয়না। গলায় থাকুক হালকা চোকার, কানে দুল এবং এক হাতে খাড়ু। ঢেউ খেলানো, খোলা চুলে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন শিল্পার মতো নজরকাড়া।