‘হিং’-এ মানালি এবং অপরাজিতার লুক।
রান্নায় স্বাদ আনতে হিং ফোঁড়ন দেওয়ার চল বহুকালের। আপনার বোরিং কোয়রান্টিনে ভিন্নস্বাদ আনতে মানালি দে এবং অপরাজিতা আঢ্য দিলেন ‘হিং’ ফোড়ন। বাড়ি বসেই বানিয়ে ফেললেন আস্ত একখানা শর্টফিল্ম। প্রযোজনায় উইন্ডোজ। মজার ব্যাপার কি জানেন? এ ছবির কোনও নির্দিষ্ট পরিচালক নেই। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেই তৈরি হয়ে গেল সাড়ে তিন মিনিটের এই ছবিটি। এর আগেও ‘প্রাক্তন’-এ একসঙ্গে কাজ করেছেন মানালি-অপরাজিতা।
এ ছবিতে তাঁরা দিদি-বোন। মানালি বলছিলেন, “হঠাৎ করেই প্ল্যান হল। যে যার বাড়ি থেকে শুট করে পাঠিয়ে দিলাম। তার পর একটু কাটছাঁট করেই তৈরি হয়ে গেল ছবি।” আর এই কাটছাঁটের দায়িত্ব নিয়েছিলেন মলয় লাহা। গল্প লিখেছেন জিনিয়া সেন।ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর প্রবুদ্ধ বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
সাদামাটা মেদহীন একটা গল্প, যার সঙ্গে আপনি সহজেই বেশ একাত্মতা অনুভব করবেন। ‘হিং’-কে কেন্দ্র করেও বার্তা দেওয়া যায় তবে! ছবিতে অপরাজিতার লুক এক্কেবারে আটপৌরে। মানালিও যথাযথ। বাইরে না বেরিয়েও যে ছবি তৈরি করা যায় তার একের পর এক নজির গড়ছে টলিউড।
আরও পড়ুন- ‘সাম্প্রদায়িক পোস্ট’, টুইটার থেকে সাসপেন্ড কঙ্গনার দিদি রঙ্গোলি
দেখুন হিং