অভিনেতা থলপতি বিজয়। ছবি: সংগৃহীত।
তামিল ছবির অন্যতম বড় তারকা তিনি। তাঁর পারিশ্রমিক পিছনে ফেলবে তাবড় বলিউড তারকাদের। তাঁকে নিয়ে অনুরাগী মহলে উন্মাদনার অন্ত নেই। বিজয়ের ‘বরিসু’ ছবিটি বক্স অফিসে বিপুল সাফল্য পেয়েছে। এই মুহূর্তে তিনি ব্যস্তলোকেশ কনগরাজের থ্রিলার ছবি ‘লিও’র শুটিংয়ে ব্যস্ত। এর মাঝেই এক নতুন গুঞ্জন, অভিনয় থেকে নাকি বিরতি নিতে চলেছেন বিজয়।
শোনা যাচ্ছে আগামী দুই থেকে তিন বছর বড় পর্দায় দেখা যাবে না তাঁকে। রাজনীতিতে যোগ দেবেন অভিনেতা। ২০২৬ সালের তামিলনাড়ুর বিধানসভা নির্বাচন নাকি তাঁর পাখির চোখ। সেই কারণে প্রস্তুতিও নিচ্ছেন অভিনেতা। সম্প্রতি চেন্নাইতে এক অনুষ্ঠানে বিজয়ের বক্তব্য প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই জোরালো হয় জল্পনা। তামিলনাড়ুতে শিক্ষার বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে মত দেন অভিনেতা। তাঁকে সমর্থন জানিয়েছেন অনেকেই। তবে অভিনেতার রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার খবরে এক দিকে খুশি তাঁর অনুরাগীরা। অন্য দিকে তাঁদের মনও খারাপ, বড় পর্দায় আর দেখতে পাবেন না বিজয়কে। যদিও এই প্রসঙ্গে অভিনেতার তরফে এখনও পর্যন্ত কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়নি।
১৯ অক্টোবর মুক্তি পাবে তাঁর ‘লিও’ ছবিটি। শোনা যাচ্ছে ‘থলপতি ৬৮’ ছবির পরই রাজনীতিতে যোগ দেবেন অভিনেতা। নির্বাচনের আগে রাজনীতিতে যোগ দেন বিনোদন জগতের তারকারা। এই চল দক্ষিণ ভারতে নতুন কিছু নয়। এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ ভারতকে পথ প্রদর্শকও বলা যেতে পারে। বিভিন্ন সময় বিনোদন জগতের তারকা এসেছেন রাজনীতিতে। তার সব থেকে বড় দৃষ্টান্ত ছিলেন জয়ললিতা।