হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার রাতে মারা গিয়েছেন তবস্সুম। — ফাইল ছবি।
শিশুশিল্পী হিসাবে ছবির জগতে প্রবেশ। তাঁর সঞ্চালনা অন্য মাত্রা যোগ করেছিল সাদাকালো টিভির পর্দায়। সেই প্রবীণ অভিনেত্রী, তথা সঞ্চালক তবস্সুম প্রয়াত। বয়স হয়েছিল ৭৮। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার রাতে মারা গিয়েছেন তিনি।
তবস্সুমের ছেলে হোসাং গোভিল তাঁর মায়ের মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার রাত ৮টা ৪০মিনিট নাগাদ হাসপাতালে মারা যান তবস্সুম। সুস্থ ছিলেন তিনি। ১০ দিন আগে আমাদের শোয়ের শুটিংও করেছিলাম। পরের সপ্তাহে আবারও শুটিংয়ের কথা ছিল। আচমকাই ঘটল এ রকম।’’ তাঁর কথায়, ‘‘হজমের সমস্যায় ভুগছিলেন মা। মুম্বইয়ের এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। পরে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান তিনি। শুক্রবার ফের তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। দু’মিনিটের মধ্যে দু’বার হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল মায়ের।’’
শিশুশিল্পী হিসাবে ছবির জগতে প্রবেশ। তাঁর সঞ্চালনা অন্য মাত্রা যোগ করেছিল সাদাকালো টিভির পর্দায়। সেই প্রবীণ অভিনেত্রী, তথা সঞ্চালক তবস্সুম প্রয়াত। বয়স হয়েছিল ৭৮। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার রাতে মারা গিয়েছেন তিনি।
তবস্সুমের ছেলে হোসাং গোভিল তাঁর মায়ের মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার রাত ৮টা ৪০মিনিট নাগাদ হাসপাতালে মারা যান তবস্সুম। সুস্থ ছিলেন তিনি। ১০ দিন আগে আমাদের শোয়ের শুটিংও করেছিলাম। পরের সপ্তাহে আবারও শুটিংয়ের কথা ছিল। আচমকাই ঘটল এ রকম।’’ তাঁর কথায়, ‘‘হজমের সমস্যায় ভুগছিলেন মা। মুম্বইয়ের এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। পরে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান তিনি। শুক্রবার ফের তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। দু’মিনিটের মধ্যে দু’বার হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল মায়ের।’’
১৯৪৭ সালে শিশুশিল্পী হিসাবে প্রথম ছবিতে কাজ করেন তবস্সুম। সেই ছবিতে ছিলেন নার্গিস। ১৯৭২ সালে দূরদর্শনের জনপ্রিয় টক শো ‘ফুল খিলে হ্যায় গুলশন গুলশন’ সঞ্চালনা শুরু করেন। সেই শোয়ের মাধ্যমেই জনপ্রিয় হন তবস্সুম। ‘মেরা সুহাগ’ (১৯৪৭), ‘মঁঝধার’ (১৯৪৭), ‘বড়ি বেহেন’ (১৯৪৯), ‘দিদার’ (১৯৫১)-এ অভিনয় করেন। শেষ বার দেখা গিয়েছিল ‘স্বর্গ’ ছবি। ১৯৯০ সালে।
গত বছর কোভিডে আক্রান্ত হয়ে ১০ দিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন অভিনেত্রী। জল্পনা রটেছিল, অ্যালঝাইমার্সে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। তাঁর ছেলে হোসাং সাফ জানান, এই তথ্য একেবারেই ভুয়ো। কোনও সত্যতা নেই।