Biswanath Basu

নতুন মোড়কে তৈরি হচ্ছে কৌতুকধর্মী সিনেমা, কতটা চলবে? কী বলছেন অভিনেতা বিশ্বনাথ বসু?

বেশ কিছু ছবিতে পর পর অভিনয় করে চলেছেন অভিনেতা বিশ্বনাথ বসু। তার মধ্যে বেশির ভাগ কৌতুকরসে ভরপুর। অনেক দিন পর কি বাংলায় কমেডি চরিত্র নিয়ে ভাবা হচ্ছে?

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১৮:৪১
Share:

বিশ্বনাথ বসু। ছবি: সংগৃহীত।

করোনা পরিস্থিতি কাটিয়ে অনেক দিন হল পুরনো জীবনে ফিরেছেন সবাই। আবার পুজোর মণ্ডপে ভিড়। সিনেমাহলে ভিড় জমাচ্ছেন দর্শক। নিত্যনতুন ভাবনা নিয়ে হাজির হচ্ছেন পরিচালকেরা। যেমন পরিচালক রাজীব ঘোষ তৈরি করেছেন ‘নস্যির কৌটো’। যে ছবি খুব শীঘ্রই মুক্তি পাবে। অন্য দিকে, ধ্রুব বন্দ্যোপাধ্যায় তৈরি করেছেন ‘বগলামামা যুগ যুগ জিও’। অতীত সাহিত্যের অংশ বগলা মামা। যা হারিয়ে গিয়েছিল। সেই চরিত্রকেই ফিরিয়ে এনেছেন পরিচালক ধ্রুব। দুটি ছবির ‘কমন ফ্যাক্টর’ হলেন অভিনেতা বিশ্বনাথ বসু। দুটি ছবিতেই গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা যাবে বিশ্বনাথকে। দুটো ছবির গল্প আলাদা। কিন্তু কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে হাস্যরস।

Advertisement

দুটি ছবি প্রসঙ্গে আনন্দবাজার অনলাইনকে বিশ্বনাথ বলেন, “আসলে মানুষের জীবনটা গুরুগম্ভীর হয়ে গিয়েছিল। লকডাউনের সময় বিশেষত। আবার পর পর ছবি শুরু হয়েছে। প্রতিটি ছবিতে বাঙালিয়ানা দেখা যাচ্ছে। যা বেশ লক্ষণীয়। আমার জীবনের একটা অপূর্ণ ইচ্ছা ছিল তরুণ মজুমদারের ছবিতে কাজ করার। সেই আশাই পূরণ হয়েছে। বগলামামা ছবিতে সেই স্বাদ পেয়েছি। সেই যৌথ পরিবার, পাড়ার পরিবেশ। ছোটবেলার পরিবেশ পেয়েছি। সঙ্গে কৌতুক তো আছে। আর ‘নস্যির কৌটো’য় গ্রামের মাটির গন্ধ পেয়েছি। অবশ্যই ভাল লাগছে। মাঝে সত্যিই এমন গল্প তৈরি হওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।”

আগে ‘নস্যির কৌটো’ ছবিটির পরিচালক বলেছিলেন, “সপরিবারে দেখার মতো একটি নির্ভেজাল পারিবারিক ছবি এটা। যে দর্শক কমেডি পছন্দ করেন, পারিবারিক গল্প পছন্দ করেন, যে দর্শক থ্রিলার পছন্দ করেন, এমনকি, যে দর্শক ভয়ের ছবি পছন্দ করেন— সকলেই খুব উপভোগ করবেন ‘নস্যির কৌটো’।”

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement