আনমনে...। ছবি: অনির্বাণ সাহা।
আছে এক জন। জানেন…। না! নাম বলছি না। তবে সে আমার কাছে স্পেশ্যাল।
ভাবছেন হয়তো, পুজোর লেখা লিখতে বসে হঠাত্ এ সব কেন? আসলে ওকেই তো সবচেয়ে বেশি মিস করব।
কলকাতায় থাকে না তো, বাইরে থাকে। পুজোর সময় আসার কথা আছে ওর। কোনও বছর আসতে পারে, কোনও বছর পারে না। জানি না এ বার আসতে পারবে কি না। তাই ভাবছিলাম...।
আরও পড়ুন, বান্ধবীদের কথা যদি বলতেই হয়…
এমনিতে পুজোয় চুটিয়ে আনন্দ করি। চারটে দিন ছুটি পাই। এই শিডিউলে সেটা কম কী বলুন? আসলে এ সময়টা পরিবারের সঙ্গে কাটাই। স্পেশ্যালি বাবা-মায়ের সঙ্গে। পুজো মানেই দুপুরের খাবারটা বাড়িতে খেতেই হবে। অষ্টমীর অঞ্জলি, দশমীর দিন মাকে বরণ করা— সবটাই পরিবারের সকলের সঙ্গে মিলে করি। তবে একটা দিন ডেডিকেটেড টু ফ্রেন্ডস। ওই দিনটা বন্ধুদের সঙ্গে বেরোবই। স্কুলের বন্ধুদের সঙ্গে মজা করব।
জানেন, বন্ধুদের পুজোর শপিং শুরু হয়ে শেষ হতে চলল। আমার এখনও কিছুই কেনা হয়নি। শুটিং সেরে ফিরতে রোজ এত রাত হচ্ছে…। কবে কী কিনব, জানি না। এখন তো মনে হচ্ছে পুজোর আগে আদৌ শপিংটা করতে পারব তো?
আরও পড়ুন, এ বারের পুজো এক্কেবারে অন্য রকম
এ সময় চেষ্টা করলেও একেবারেই ডায়েট করতে পারি না আমি। এমনিতেই রবিবার হলে বিরিয়ানি খেয়ে ফেলি, তাই পুজোর সময় তো ডায়েটের প্রশ্নই ওঠে না। আপনাদেরও বলছি, পুজোর সময় জমিয়ে খাওয়াদাওয়া করুন আর চুটিয়ে মস্তি করুন।