রামকৃষ্ণদেবের ভূমিকায় অভিনেতা সৌরভ সাহা।
তাঁর ফেরা শুধুই সময়ের অপেক্ষা। নিজের কিছু বাহ্যিক পরিবর্তন ঘটাবেন। শ্রীরামকৃষ্ণদেবের চরিত্রের পরত ছেড়ে বেরোবেন। তার পরেই নাকি ফের ছোট পর্দায় দাপিয়ে বেড়াবেন ‘ছোট ঠাকুর’ ওরফে সৌরভ সাহা। সেই কারণেই নাকি শুক্রবার ঠাকুরের ১৮৬তম জন্মদিনে তাঁর আশীর্বাদ নিতে দক্ষিণেশ্বরে ভবতারিণী মন্দির অভিনেতা।
সেই ছবি ইতিমধ্যেই ভাইরাল। আনন্দবাজার অনলাইন যোগাযোগ করেছিল ছোট পর্দার ‘ছোট ঠাকুর’-এর সঙ্গে। তিনি নতুন কাজের কথা এড়িয়ে গিয়েছেন। অভিনেতা বলেছেন, ‘‘শ্রীরামকৃষ্ণের চরিত্রে অভিনয় করে প্রচুর প্রশংসা পেলাম। তার জন্য ধন্যবাদ ওঁর প্রাপ্য। সেটাই জানাতে গিয়েছিলাম।’’ রসিকতাও করেছেন, জন্মদিনে ‘বার্থডে বয়’কে শুভেচ্ছা না জানালে হয়! তাঁর দক্ষিণেশ্বরে যাওয়ার এটিও নাকি একটি কারণ।
সৌরভ রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন স্কুলের ছাত্র। তাই ছোট থেকেই এই দিনটা তাঁর কাছে উদযাপনের দিন। অভিনেতা জানিয়েছেন, স্কুলে পড়ার সময়ে উদযাপন ছিল অন্য রকম। বিদ্যালয়ের পোশাক পরে যাওয়া। প্রতি বছর আলাদা ভাবে শ্রীরামকৃষ্ণের বিগ্রহ সাজানো। খুব আনন্দ হত। বড়বেলায় সেই আনন্দে ভাটা? অভিনেতার কথায়, ‘‘আঙ্গিক বদলেছে। বাড়িতেই শ্বেতপাথরের মন্দির করেছি। সেখানে ঠাকুর-মা সারদা-স্বামী বিবেকানন্দের বাস। জন্মদিনে অন্নভোগ দিয়ে পুজো দিই। আমার মা নিজের হাতে নিত্যপুজো সারেন। ফুলে, মালায়, ধূপে এই দিনটায় আমার বাড়ির মন্দিরের রূপ যেন আরও খোলে।’’ পাশাপাশি দক্ষিণেশ্বরেও যান সৌরভ।
সৌরভ রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন স্কুলের ছাত্র। তাই ছোট থেকেই এই দিনটা তাঁর কাছে উদযাপনের দিন। অভিনেতা জানিয়েছেন, স্কুলে পড়ার সময়ে উদযাপন ছিল অন্য রকম। বিদ্যালয়ের পোশাক পরে যাওয়া। প্রতি বছর আলাদা ভাবে শ্রীরামকৃষ্ণের বিগ্রহ সাজানো। খুব আনন্দ হত। বড়বেলায় সেই আনন্দে ভাটা? অভিনেতার কথায়, ‘‘আঙ্গিক বদলেছে। বাড়িতেই শ্বেতপাথরের মন্দির করেছি। সেখানে ঠাকুর-মা সারদা-স্বামী বিবেকানন্দের বাস। জন্মদিনে অন্নভোগ দিয়ে পুজো দিই। আমার মা নিজের হাতে নিত্যপুজো সারেন। ফুলে, মালায়, ধূপে এই দিনটায় আমার বাড়ির মন্দিরের রূপ যেন আরও খোলে।’’ পাশাপাশি দক্ষিণেশ্বরেও যান সৌরভ।