লোকে বলাবলি করছে, তিনি নাকি উরফি জাভেদের নতুন সংস্করণ! ফাইল চিত্র।
ঊর্ধ্বাঙ্গ প্রায় অনাবৃত। সাদা দেওয়াল, সাদা পর্দাওয়ালা ঘরের মধ্যে নেচেই উষ্ণতার পারদ চড়ালেন সোফিয়া আনসারি। ইউটিউব কনটেন্ট এবং রিল্সের যুগে নামটা এখন আর অচেনা নয়। লুকিয়ে হোক বা প্রকাশ্যে— হাল আমলের বহু মানুষ অনুসরণ করেন এই সমাজমাধ্যম তারকাকে। আবারও একটি ভিডিয়ো বানিয়ে ঝড় তুললেন তিনি।
পরনে কালো নেটের শর্টস, তার উপরে টকটকে লাল শার্ট। তবে বুকে একটিও বোতাম লাগানো নেই। ভিতরে পরেননি কিছুই। খালি গায়ে সন্তর্পণে শার্ট গলিয়ে সুডৌল স্তন এবং নাভি প্রদর্শন করে গানের তালে শরীর দোলাতে দেখা গেল সোফিয়াকে। সেই দেখে মন্তব্যের বন্যা। তাঁর সঙ্গে উরফি জাভেদের তুলনা করলেন বেশির ভাগ মানুষ। তবে উরফি আর তাঁর শরীরী আবেদন যে আলাদা, তা নিয়েও আলোচনা করতে দেখা গেল আর এক দল নেটিজেনকে। কিন্তু ফ্যাশনে কেউ কি কাউকে টেক্কা দিলেন? তা নিয়ে তর্ক উঠতেই পারে। যদিও সোফিয়া ফ্যাশনে নয়, আঁচ বাড়ান নাচে।
বয়স ১৮ হতে না হতেই ভাগ্যান্বেষণে তৎপর হয়েছিলেন গুজরাতের কন্যা সোফিয়া। ১০ বছরের বেশি পশ্চিমবঙ্গে ছিলেন বলেও জানা যায়। ইউটিউব ভিডিয়ো এবং রিলের মতো কনটেন্ট বানিয়েই শেষমেশ তাঁর ভাগ্য ফেরে। ২০১৩ সালে নিজের নামেই ইউটিউব চ্যানেল খুলেছিলেন সোফিয়া আনসারি। ২০১৭ সালে ‘ইক কুড়ি’ গানের ভিডিয়োতে ভাইরাল হয়েছিলেন তিনি। মূল গানটি গেয়েছিলেন দিলজিৎ দোসাঞ্জ।
এর পর ২০২০ সালে ‘এম এক্স টকাটক’ শোয়ে আবার একটি গানের দৃশ্যে বিপুল জনপ্রিয় হয়েছিলেন সোফিয়া। তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে এর পরই। সমাজমাধ্যমে এক দৌড়ে তিনি তারকা হয়ে যান।