একবালপুরের হাসপাতালের বাইরে কেকে-র পরিবার। নিজস্ব চিত্র।
ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে বুধবার সকালে কলকাতায় এসে পৌঁছলেন কেকে-র স্ত্রী জ্যোতি। মঙ্গলবার রাতেই গায়কের মৃত্যু সংবাদ পেয়েছিলেন তাঁর ২১ বছরের জীবনসঙ্গী। তখনই জ্যোতি জানিয়ে দেন, সকালের প্রথম বিমানেই আসবেন কলকাতায়। বুুধবার সকাল ৯টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছয় তাঁর বিমান। তাঁর সঙ্গে ছিলেন পুত্র নকুলও। সেখান থেকে সোজা একবালপুরের বেসরকারি হাসপাতালে যান জ্যোতি এবং নকুল।
পরিবারের সঙ্গে কেকে।
একবালপুরের ওই হাসপাতালেই মঙ্গলবার রাতে নিয়ে আসা হয়েছিল গায়ককে।যদিও বুধবার সকালে এসএসকেএম হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শুরু হওয়ার কথা তাঁর। ইতিমধ্যেই তাঁর মৃত্যুটি অস্বাভাবিক বলে কলকাতার নিউ মার্কেট থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন কেকের সঙ্গীরা। যদিও কেকের স্ত্রী এবং পুত্র বিমানবন্দর থেকে সোজা এসএসকেএমেই যাবেন কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়। এমনকি, নিউমার্কেট চত্বরের যে হোটেলে শিল্পীর শেষ কয়েক ঘণ্টা কেটেছে, সেখানেও জ্যোতি এবং নকুল যাবেন কি না, তা স্পষ্ট জানা যায়নি। যদিও ময়নাতদন্তের পরই কেকে-র দেহ নিয়ে মুম্বইয়ে ফিরবেন বলেই জানিয়েছেন কেকে-র স্ত্রী এবং পুত্র।
উল্লেখ্য কেকের পুত্র নকুল কৃষ্ণ কনাথও একজন গায়ক। বাবার সঙ্গে একটি ছবিতে নেপথ্য গায়ক হিসেবে কাজও করেছেন নকুল। কেকে-র একজন কন্যা সন্তানও আছে। নাম, তামারা কনাথ। তবে জ্যোতি এবং নকুল এলেও তামারা বাবার দেহ নিয়ে যেতে কলকাতায় আসেননি।
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ।