Kargil Day

Sidharth: ‘ক্যাপ্টেন বাত্রা’ হয়ে আজও বাঁচেন সিদ্ধার্থ, কার্গিল দিবস তাঁর বুকে বাজে!

‘শেরশাহ’-তে অভিনয় করতে গিয়ে জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বদলে গিয়েছে সিদ্ধার্থর। কার্গিল বিজয় দিবসের তাৎপর্য তাঁর কাছে আলাদা।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

মুম্বই শেষ আপডেট: ২৬ জুলাই ২০২২ ১৪:১০
Share:

কেন সেনাবাহিনীতে যোগ দেননি! আফসোস অভিনেতার

কার্গিল বিজয় দিবসে স্মৃতিমেদুর হয়ে পড়লেন অভিনেতা সিদ্ধার্থ মলহোত্রা। সীমান্তে গিয়ে তিনি বহিঃশত্রুর মোকাবিলা করেননি ঠিকই, তবে দেশের জন্য লড়াইয়ের স্বাদ পেয়েছেন শ্যুটিং ফ্লোরেই। সৌজন্যে ‘শেরশাহ’ (২০২১)।

Advertisement

সিদ্ধার্থ জানান, তাঁর কাছে এই দিনটি বিশেষ তাৎপর্য ও প্রাসঙ্গিকতা অর্জন করেছে ছবিটি করার পরই। কেবল যুদ্ধ নয়, ‘শেরশাহ’-তে কাজ করতে গিয়ে নারী-পুরুষের সাহস এবং আত্মত্যাগের স্বরূপ দেখেছেন ‘ক্যাপ্টেন বিক্রম বাত্রা’। যে চরিত্রে অভিনয় করে গর্বিত সিদ্ধার্থ নিজেও। ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধে নিহত হয়েছিলেন বাত্রা। সে কথা স্মরণে রেখে সিদ্ধার্থ বলেন, ‘‘এমন এক আত্মত্যাগের অধ্যায় কোনও ভারতীয়র পক্ষে ভুলে যাওয়া উচিত নয়।’’

‘শেরশাহ’-এর শ্যুটিংয়ের পরে গত বছর কার্গিল বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার সুযোগ পেয়েছিলেন সিদ্ধার্থ। অসমসাহসী সেনা পরিবারের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। সেই স্মৃতি মনে আঁকা হয়ে থাকবে বলেই জানান ৩৭ বছর বয়সি অভিনেতা।

Advertisement

তাঁর কথায়, ‘‘আমি সত্যিই ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রচেষ্টা এবং আত্মত্যাগের সঙ্গে কার্গিল বিজয় দিবসকে এক করতে পারি। এই দিনটি উদ্‌যাপনের অর্থ বুঝতে পারি। যোদ্ধাদের এত কাছ থেকে দেখার পর তাঁদের অনেক বিশেষ ভাবে চিনতে শিখেছি। আমি চাই সবাই তাঁদের সম্মান দিক।’’

সিদ্ধার্থ আরও বলেন, ‘‘ক্যাপ্টেন বিক্রম বাত্রার চরিত্রটি আমার খুব কাছের। আমি এত বছর ধরে এই চরিত্রেই বেঁচে আছি। এই চরিত্রে অভিনয়ের পর সশস্ত্রবাহিনীর প্রতি আমার দৃষ্টিভঙ্গির বদল এসেছে। আমাদের সরকার যে ভাবে সেনাদের পাশে থাকার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সে নিয়েও আমার সম্ভ্রম তৈরি হয়েছে।’’

শুধু তাই নয়, দাদাও সেনাবাহিনীতে চাকরি করেন বলে জানান সিদ্ধার্থ। সেই জীবন তিনি অনুভব করতে পারলেন না বলে আফসোস হয়।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement