Samantha Ruth Prabhu

‘চিৎকার করে কাঁদতে চাইছেন’, বরুণের স্ত্রী-পরিবারের কথা শুনে কান্না চাপলেন সামান্থা

সামান্থা যেন গুমরে রয়েছেন। কোনও রকমে ভিতরের কষ্ট চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। মুখে হাসি লেগে থাকলেও তাঁর চোখ বলছে, তিনি ভাল নেই।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১০ নভেম্বর ২০২৪ ১৪:২৭
Share:
Samantha Ruth Prabhu almost cried while Varun Dhawan was talking about his family

বরুণ ধওয়ানের পরিবারের কথা শুনে কান্না চাপলেন সামান্থা রুথ প্রভু। ছবি: সংগৃহীত।

২০২১-এ সামান্থা রুথ প্রভু ও নাগা চৈতন্য তাঁদের দাম্পত্যে ইতি টেনেছিলেন। তার পর কেটে গিয়েছে অনেকটা সময়। নিজেকে কাজে আরও বেশি ডুবিয়েছেন সামান্থা। অন্য দিকে নাগা চৈতন্যও শোভিতা ধুলিপালার সঙ্গে জীবনের আর একটি অধ্যায় শুরু করেছেন। আগামী ৪ ডিসেম্বর চারহাত এক হচ্ছে তাঁদের। কিন্তু এত কিছুর পরেও সামান্থার সময় যেন এগোয়নি। কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও মানসিক ভাবে তিনি কি এখনও ২০২১-এর আগেই আটকে রয়েছেন? প্রশ্ন নেটাগরিকের।

Advertisement

সম্প্রতি সামান্থা ও বরুণ ধওয়ান তাঁদের ওয়েব সিরিজ় ‘সিটাডেল হানি বানি’র প্রচারে এক অনু্ষ্ঠানে গিয়েছিলেন। সেই অনুষ্ঠানের একটি ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, সামান্থা যেন গুমরে রয়েছেন। কোনও রকমে ভিতরের কষ্ট চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। মুখে হাসি লেগে থাকলেও তাঁর চোখ বলছে, তিনি ভাল নেই। এমনই অনুমান তাঁর অনুরাগীদের।

ঠিক কী হয়েছিল? কোনও এক প্রশ্নের উত্তরে বরুণ তাঁর নিজের পরিবার নিয়ে কথা বলছিলেন। বরুণ বলেন, “এটা আমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ পর্ব ছিল। আমি আর নাতাশা সেই সময়েই পরিবার পরিকল্পনা করি। ‘সিটাডেল হানি বানি’ সিরিজ়ে আমার চরিত্র বানিও খুব পরিবারকেন্দ্রিক। নায়ক পরিবার চায়। আমার মধ্যেও এই চাহিদা রয়েছে। তাই চরিত্রটি সহজে বুঝতে পারি।”

Advertisement

বরুণ নিজের স্ত্রী নাতাশা ও তাঁর পরিবার নিয়ে কথা বলছিলেন ঠিকই। কিন্তু দর্শকের চোখ ছিল সামান্থার উপর। এই কথাবার্তার সময়ে সামান্থার চোখের কোণ যেন হঠাৎই চিকচিক করে ওঠে। নেটাগরিকের কথায়, “সামান্থা বোধহয় চিৎকার করে কাঁদতে চাইছেন।” আর এক অনুরাগী লেখেন, “আমার সত্যিই সামান্থার জন্য খুব খারাপ লাগছে। তিনিও তো এমনই একটা পরিবার চেয়েছিলেন।”

২০১৭ সালে সামান্থা ও চৈতন্য বাগ্‌দান পর্ব সেরেছিলেন। ২০১৯-এ তাঁরা বিয়ে করেন। কিন্তু সেই সম্পর্ক স্থায়ী হয়নি। শোনা যায়, সন্তান ধারণের জন্য প্রস্তুতিও নিচ্ছিলেন সামান্থা। কিন্তু সে সময়ই বিচ্ছেদ ঘটে যায়।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement