জামাইয়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন রজনীকান্ত।
এমনিতে তিনি চুপচাপ। কাজের বাইরে ব্যক্তি জীবন নিয়ে খুব বেশি কথা বলেন না কখনওই। কিন্তু জামাইয়ের প্রশংসা করতে কখনওই পিছপা হননি ‘থালাইভা’ রজনীকান্ত।
অতীতে এক অনুষ্ঠানে ধনুষের প্রসঙ্গ উঠতেই তিনি বলেছিলেন, “ধনুষ খুবই ভাল ছেলে। ও মা-বাবাকে খুবই শ্রদ্ধা করে। ওঁদের ঈশ্বর বলে মানে। ওর স্ত্রীর খেয়াল রাখে। বাবা, জামাই— সব চরিত্রই ও খুব নিষ্ঠা নিয়ে পালন করে। ও একজন ভাল এবং প্রতিভাশালী মানুষ।”
ধনুষ এবং রজনী-কন্যার বিচ্ছেদের পর এই ভিডিয়ো নতুন করে ঘুরপাক খাচ্ছে নেটমাধ্যমে। ‘থালাইভা’র জন্য দুঃখপ্রকাশ করছেন অনেকেই। রজনীকান্ত যেমন জামাইয়ের জন্য মুগ্ধতা প্রকাশ করেছিলেন, একই ভাবে ধনুষও সুযোগ পেলে প্রশংসায় ভরিয়ে দিতেন শ্বশুরকে। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, “বিয়ের জন্য রজনীকান্তকে রাজি করানো খুবই সহজ ছিল। জানতাম মানুষ হিসেবে ভাল হলেই উনি পছন্দ করবেন। তার উপর উনি আমার কাজও পছন্দ করতেন।”
ঐশ্বর্যার সঙ্গে বিয়ে ভাঙার পরেও নাকি ধনুষের সঙ্গে দেখা করে কথা বলতে চেয়েছিলেন ‘থালাইভা’। কিন্তু ধনুষ রাজি হননি। মেয়ের থেকে আলাদা থাকার পদক্ষেপের পরেও কি ধনুষের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখবেন রজনী? এখন সেটাই দেখার।