সদ্য নেটপাড়ায় ভাইরাল বহু পুরনো এক সাক্ষাৎকারের টুকরো। তাতে সিমি গ্রেওয়ালকে এই গল্প শোনাচ্ছেন প্রিয়ঙ্কাই। ইন্ডাস্ট্রিতে অভিনেত্রী তখন নতুন। সিমিকে প্রিয়ঙ্কা জানান, সেটে খুনসুটির ফাঁকে প্রথমে প্রিয়ঙ্কার ফোন লুকিয়েছিলেন অভিষেকই। তার পরে আসে প্রতিশোধের পালা।
প্রিয়ঙ্কা-অভিষেকের খুনসুটিতে টার্গেট রানি!
কারও ফোন লোপাট করে তা থেকে প্রেমের বার্তা পাঠিয়ে দেওয়া অন্য কাউকে—বন্ধুদের মধ্যে এমন ঠাট্টা-খুনসুটি হবে না তো কোথায় হবে! স্কুল-কলেজ-অফিস থেকে খাস বলিউড, এ রসে বঞ্চিত নয় কেউই। তা না হলে কি খোদ অভিষেক বচ্চনের ফোন থেকে মেসেজ পৌঁছয় রানি মুখোপাধ্যায়ের ফোনে? প্রেরক? প্রিয়ঙ্কা চোপড়া!
সদ্য নেটপাড়ায় ভাইরাল বহু পুরনো এক সাক্ষাৎকারের টুকরো। তাতে সঞ্চালিকা সিমি গ্রেওয়ালের কাছে এই গল্প শোনাচ্ছেন প্রিয়ঙ্কাই। ইন্ডাস্ট্রিতে অভিনেত্রী তখন নতুনই বলা চলে। সে সময়েই জুনিয়র বচ্চনের সঙ্গে একটি ছবিতে কাজ করছিলেন তিনি। সিমিকে প্রিয়ঙ্কা জানান, সেটে খুনসুটির ফাঁকে প্রথমে প্রিয়ঙ্কার ফোন লুকিয়েছিলেন অভিষেকই। তার পরে আসে প্রতিশোধের পালা। এ বার প্রিয়ঙ্কা লোপাট করেন অভিনেতার ফোন। এবং তার থেকেই যায় বার্তা— ‘তোমায় বড্ড মনে পড়ছে। কোথায় তুমি?’
সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠানে এর পরে সিমিই ফাঁস করেন, অভিষেকের ফোন থেকে এই প্রেমের বার্তা প্রিয়ঙ্কা পাঠিয়েছিলেন রানি মুখোপাধ্যায়কে! জবাবও আসে তার। পাল্টা বার্তায় রানি অভিযেককে উত্তর দেন, ‘হাই এবি, কিছু হয়েছে তোমার? হাবিজাবি বলছো তো!’ সে সময়ে রানি-অভিষেকের প্রেমের তুমুল চর্চা ছিল বলিপাড়ায়।
কিন্তু সিমি এত কথা জানলেন কী ভাবে? প্রশ্নে প্রশ্নে সঞ্চালিকাকে ব্যতিব্যস্ত করে দিয়েছিলেন প্রিয়ঙ্কা। শেষমেশ বুঝতে পারেন, সম্ভবত অভিষেক নিজেই প্রিয়ঙ্কার কীর্তি ফাঁস করেছেন সিমির কাছে! সে যাই হোক, ভাইরাল ভিডিয়ো দেখে তিন মূর্তির অনুরাগীরা আপাতত হেসে খুন!