Valentines Day Special

বিয়ের পর প্রথম ‘ভ্যালেন্টাইনস্ ডে’ সুদীপ্তার! স্বামী সৌম্যর সঙ্গে কী পরিকল্পনা অভিনেত্রীর?

ভালবাসার দিনের উদ্‌যাপন নিয়ে মুখিয়ে থাকেন অনেকেই। বাদ যান না টলিপাড়ার তারকারাও। বিয়ের পর প্রথম ‘ভ্যালেন্টাইনস্‌ ডে’ অভিনেত্রী সুদীপ্তা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বিশেষ দিনটি নিয়ে কী পরিকল্পনা তাঁর?

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৫:২২
Share:
newly married actor sudipta Banerjee\\\\\\\\\\\\\\\'s plans for valentines day

ছবি: সংগৃহীত।

দোরগোড়ায় প্রেমদিবস। ‘ভ্যালেন্টাইনস্‌ ডে’-র উদ্‌যাপন নিয়ে বাঙালির উন্মাদনা কম নয়। এ বছর আবার জো়ড়া উদ্‌যাপন। প্রেম দিবসের দিন আবার সরস্বতী পুজোও। এক দিকে বাগ্‌দেবীর আরাধনা, অন্য দিকে ভালবাসার দিবস পালন— সব মিলিয়ে ১৪ ফেব্রুয়ারি যে জমজমাট হয়ে উঠতে চলেছে, তা বেশ বোঝা যাচ্ছে। প্রেমের জন্য আলাদা একটা দিন বরাদ্দ হলে মন্দ হয় না। ভালবাসার দিনের উদ্‌যাপন নিয়ে মুখিয়ে থাকেন অনেকেই। বাদ যান না টলিপাড়ার তারকারাও। বিয়ের পর এ বারেই প্রথম ‘ভ্যালেন্টাইনস্‌ ডে’ অভিনেত্রী সুদীপ্তা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। গত বছরই সৌম্য বক্সীর সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েছেন অভিনেত্রী। তিন বছরের প্রেমের পর বিয়ে করেছেন সুদীপ্তা-সৌম্য। বিশেষ কোনও পরিকল্পনা আছে কি দু'জনের?

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইনকে সুদীপ্তা বলেন, ‘‘আমি একেবারেই রোম্যান্টিক নই। সৌম্য আমার চেয়ে বেশি রোম্যান্টিক। তবে ভ্যালেন্টাইনস্‌ ডে নিয়ে আমাদের দু'জনেরই বিশেষ কোনও পরিকল্পনা এখনও নেই। রাতে হয়তো দু'জনে খেতে যেতে পারি।’’

সুদীপ্তার শ্বশুরবাড়িতে পুজো-অর্চনার চল আছে। জাঁকজমক করে কালিপুজো হয়। সরস্বতী পুজোও হয় ঘটা করে। বাড়ির নতুন বৌয়ের কি বিশেষ দায়িত্ব পড়েছে পুজোতে? আর সাজগোজ নিয়ে কী ভেবেছেন অভিনেত্রী? সুদীপ্তা বলেন, ‘‘আমরা সকলে একসঙ্গে থাকি। পুজো বাড়ির সবাই মিলেই করব। কালীপুজোয় থাকতে পারিনি। তখন আমার বাবা মারা গিয়েছিলেন। সরস্বতী পুজো নিয়ে উত্তেজনা আছেই। বিয়ের আগে এসেছিলাম এক বার এ বাড়ির পুজোতে। কিন্তু বিয়ের পর বাড়ির বৌ হিসাবে এ বছর প্রথম পুজোয় অংশ নেব। আর সাজব তো বটেই! হলুদ শাড়ি পরব। সবাই মিলে খিচুড়ি ভোগ খাব। এ ভাবেই কাটবে দিনটা।’’

Advertisement

বিয়ের আগের ভ্যালেন্টাইনস্ ডে-টা কী ভাবে কাটাতেন দু'জনে? সুদীপ্তার কথায়, ‘‘মনে রাখার মতো কোনও উদ্‌যাপন যে করতাম, এমন নয়। উপহার দিতাম। অথবা কোথাও খেতে যেতাম— এই পর্যন্তই। আর সৌম্য অল্পতেই খুশি হয়ে যায়। তাই বিশেষ কিছু করতে হয় না।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement