চহাল-পত্নী ধনশ্রীর দিকে ধেয়ে আসছে কটাক্ষ। ছবি: সংগৃহীত।
বহু দিন ধরেই জল্পনা ছিল। ফের শনিবার থেকে যুজবেন্দ্র চহল ও ধনশ্রী বর্মার বিবাহবিচ্ছেদের জল্পনা ঘনীভূত হল। এ দিন দেখা যায়, সমাজমাধ্যমে স্ত্রীর সঙ্গে সব ছবি মুছে দিয়েছেন চহল।এমনকি পরস্পরকে ইনস্টাগ্রামে আর অনুসরণও করছেন না তাঁরা। সেখান থেকেই নতুন করে বিচ্ছেদের জল্পনার সূত্রপাত। তার পর থেকেই ধনশ্রীর দিকে ধেয়ে এসেছে একের পর এক কটাক্ষ।
এখনও চহাল বা ধনশ্রী কেউই তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে মুখ খোলেননি। তবে বিচ্ছেদের জল্পনা ঘনীভূত হওয়ার পরেই নেটাগরিকের রোষের মুখে অভিনেত্রী। অনেকেই এই বিষয় নিয়ে সমাজমাধ্যমে পোস্টও করেছেন। চহালের অনুরাগীদের একাংশের দাবি, ধনশ্রী নাকি অন্য পুরুষদের সঙ্গে অতিরিক্ত ঘনিষ্ঠ। সেই অনুরাগীদের পরামর্শ, ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পথেই যাওয়া উচিত চহালের।
কেউ কেউ দাবি করেছেন, চহালকে নাকি দিনের পর দিনে নানা ভাবে হেনস্থাও করেছেন ধনশ্রী। অনেকেই আবার ধনশ্রীকে অনুষ্কা শর্মার থেকে শিক্ষা নেওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন। এক নেটাগরিকের কথায়, “চহাল, আপনি দয়া করে ধৈর্য রাখুন। ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদই সঠিক সিদ্ধান্ত। যে মহিলা অন্য পুরুষদের সঙ্গে সমাজমাধ্যমে এত ঘনিষ্ঠ ছবি ভাগ করে নেন, তিনি কেমন বোঝাই যাচ্ছে। ওঁদের যে বিচ্ছেদ হবে, সবাই বুঝতেই পারছিল। কিন্তু কোন মামলায় ওঁরা বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন, সেটাই এখন দেখার।”
২০২২-এ ‘চহাল’ পদবি নিজের নামের পাশ থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন ধনশ্রী। যদিও তাঁর সমাজমাধ্যমে এখনও রয়েছে চহালের সঙ্গে বেশ কিছু ছবি। ফলে দু’জনের সম্পর্ক এখন ঠিক কোন জায়গায় তা নিয়ে আবার আলোচনা শুরু হয়েছে। ২০২০ সালের ২২ ডিসেম্বর গুরুগ্রামের একটি অনুষ্ঠানে চহল বিয়ে করেন ধনশ্রীকে। ধনশ্রী আসলে চহলের নাচের শিক্ষক ছিলেন। করোনার সময় অনলাইনে নাচ শিখতে গিয়ে দু’জনের আলাপ।