মিমি -নুসরত।
মিমি: সমস্যাটা হল মানুষ সততার পথে থাকলে, সে সকলের কাছে অপ্রিয় হয়ে ওঠে। আবার মিথ্যাচার করলে সকলের প্রিয় হয়।
নুসরত: কিছু মানুষ সামান্য স্পটলাইটের জন্য অনায়াসে দীর্ঘকালের বন্ধুকেও ঠকাতে পারে।
নুসরত: জীবনে কে তোমার সামনে সততা দেখাল? সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। কে তোমার অনুপস্থিতিতেও সততা দেখাবে, সেটাই আসল।
মুখ ফুটে মিমি বা নুসরত একে অপরকে একটি কথাও বলেননি । ‘মিম’-এর আকারে সত্যি-মিথ্যে বিষয়ক বন্ধুত্বের এই তরজা ভেসে উঠেছে তাঁদের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে। গত শনিবার রাতে মিমি প্রথম স্টোরিটি পোস্ট করার পরেই পর পর দুটো স্টোরি পোস্ট করেন নুসরত। আপাতদৃষ্টিতে দু’জনের ভার্চুয়াল বক্তব্য পরস্পর বিরোধী। মিমি যখন সততার কথা বলছেন, নুসরত তখন টেনে এনেছেন বন্ধুত্বের কথা, বিশ্বাসঘাতকতার কথা।
মিমি এবং নুসরত, দু’জনেই সমসাময়িক। একসঙ্গে কাজ করেছেন একাধিক ছবিতে। রাজনীতির ময়দানেও দু’জনে একসঙ্গে পদার্পণ করেছিলেন। প্রথম হওয়ার প্রতিযোগীতা পেরিয়ে বন্ধুত্বের সম্পর্ককেই আগাগোড়া প্রাধান্য দিয়েছেন দু’জন। এমনকি যশ-নুসরত সম্পর্ক নিয়ে টলিউড যখন উত্তাল, তখনও মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন মিমি।
কিন্তু একই সময়ে হঠাৎ কেন বেসুরো টলিপাড়ার প্রথম সারির দুই নায়িকা? কেনই বা সত্যি-মিথ্যে-বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে একাধিক পোস্ট? নিছকই কাকতালীয় নাকি লুকিয়ে আছে অন্য গল্প?
জল্পনা টলিপাড়ায়।