(বাঁ দিকে) জীতু কমল, নবনীতা দাস (ডান দিকে)। ছবি:সংগৃহীত।
২০২৩ সালের মাঝে আচমকাই ফেসবুকে বিচ্ছেদের কথা পোস্ট করেন অভিনেত্রী নবনীতা দাস। তার পর থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে জীতু কমল এবং নবনীতা। গত ন’মাস ধরে একাই থাকছেন জীতু। যদিও নবনীতার সমাজমাধ্যমের পাতায় মাঝেমধ্যেই দেখা পাওয়া যায় জীতুর, কখনও আবার তাঁর প্রাক্তন শ্বশুরবাড়ির মানুষদেরও। স্বাভাবিক ভাবেই ছবি দেখে অনেকেরই ধারণা, হয়তো মিটমাটের পথে হাঁটবেন তাঁরা। কিন্তু না, তেমন কোনও সম্ভাবনা নেই আর। আইনত বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে জীতু-নবনীতার। ১৭ নভেম্বর হয়েছে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ।
সোমবারই একটি ছোট রিল নবনীতা পোস্ট করেন সমাজমাধ্যমের পাতায়। আলো-ছায়ার মাঝে পাহাড়ের কোলে জীতুর সঙ্গে কাটানো একটা সকালের ভিডিয়ো। তাঁর নেপথ্যে যে কণ্ঠ ভেসে আসছে তাতে বলা হচ্ছে, ‘‘কাছে আসার জন্য দূরে যেতে হয়।’’ তবে কি ফের দূরত্ব মেটাতে চান অভিনেত্রী? যদিও জীতু বললেন, ‘‘না, আসলে আমার সমাজমাধ্যম খুব একটা দেখা হয় না। ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। কারণ, আমাদের আইনত বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। এর বেশি নবনীতাকে নিয়ে কোনও মন্তব্য করিনি, করবও না।’’ তবে শেষ জীতুর সংযোজন, ‘‘আমি সিঙ্গল।’’ জীতুর সঙ্গে ঘর ভাঙার পর এক ব্যবসায়ী বন্ধুর সঙ্গে নবনীতার সম্পর্কের গুঞ্জনও রয়েছে। যদিও সে ব্যাপারে কিছু বলেননি অভিনেত্রী।