Natasha Stankovic

নাতাশাকে শাড়ি পরিয়ে দিলেন ‘বন্ধু’! ফের জল্পনা আলেকজ়ান্ডারের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে

নিজেদের খুব ভাল বন্ধু বলেই পরিচয় দেন তাঁরা। এ বার প্রিয় বন্ধুকে ক্যামেরার সামনে শাড়ি পরিয়ে দিলেন আলেকজ়ান্ডার।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৭ নভেম্বর ২০২৪ ১৪:৪৬
Share:

নাতাশাকে নিজে হাতে শাড়ি পরালেন ‘বন্ধু’ আলেকজ়ান্ডার। ছবি: সংগৃহীত।

হার্দিক পাণ্ড্যের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরে সার্বিয়া উড়ে গিয়েছিলেন নাতাশা স্তানকোভিচ। তবে কাজের জন্য ফিরতে হয়েছে ভারতে। ইতিমধ্যেই একটি মিউজ়িক ভিডিয়োর কাজ সেরে ফেলেছেন নাতাশা। এ দেশে তাঁর সব সময়ের সঙ্গী হয়ে উঠেছেন শরীরচর্চার প্রশিক্ষক আলেকজ়ান্ডার অ্যালেক্স। কখনও শরীরচর্চাকেন্দ্র থেকে একসঙ্গে বেরোনোর সময়ে ছবিশিকারিদের ক্যামেরায় ধরা দিচ্ছেন। কখনও আবার সুইমিং পুলে একসঙ্গে জলকেলিতে মাতছেন তাঁরা।

Advertisement

নাতাশা ও আলেকজ়ান্ডারের সম্পর্ক নিয়ে নানা প্রশ্ন নেটাগরিকের মনে। তবে নিজেদের খুব ভাল বন্ধু বলেই পরিচয় দেন তাঁরা। এ বার প্রিয় বন্ধুকে ক্যামেরার সামনে শাড়ি পরিয়ে দিলেন আলেকজ়ান্ডার। সেই ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে হল ভাইরাল।

শাড়ি পরানোর আগে নাতাশার পেটিকোটটিও নিজে হাতে সেলাই করে দিয়েছেন আলেকজ়ান্ডার। তার পরে নিজে হাতে নাতাশাকে পরিয়েছেন শাড়ি। যদিও শাড়ি পরানোর ধরন দেখে বোঝা যায়, আলেকজ়ান্ডার নিজেও খুব একটা পটু নন। বন্ধুকে শাড়ি পরানোর ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে শেয়ার করেছেন আলেকজ়ান্ডার নিজেই। ক্যাপশনে লিখেছেন, “আমার এ বার থেকে দর্জির কাজ ও শাড়ি পরানোর কাজ করা উচিত।”

Advertisement

এই ভিডিয়ো দেখে কেউ কেউ নাতাশা ও আলেকজ়ান্ডারের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের প্রশংসা করেছেন। আগেই নেটাগরিকের প্রশ্ন ছিল, “আলেকজ়ান্ডার কি নাতাশার দূর সম্পর্কের ভাই?” সেই প্রশ্নের উত্তরেও কেউই মুখ খোলেননি। আর এ বার শাড়ি পরানোর ভিডিয়ো দেখে নেটাগরিকের প্রশ্ন, “আপনারা কি সম্পর্কে আছেন? আমি না সত্যিই বুঝে উঠতে পারছি না।” সেই প্রশ্নের উত্তরেও চুপ তাঁরা।

উল্লেখ্য, বিচ্ছেদ ঘোষণা করে নাতাশা ও হার্দিক লিখেছিলেন, “চার বছর একসঙ্গে থাকার পর হার্দিক এবং আমি আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। একসঙ্গে থাকার সব রকম চেষ্টা আমরা করেছিলাম। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমরা একসঙ্গেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি আলাদা হওয়ার। এটাই আমাদের জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত। তবে, এই সিদ্ধান্ত নেওয়া খুবই কঠিন ছিল। আমরা একটা পরিবার তৈরি করেছিলাম। একসঙ্গে বহু আনন্দের সময় কাটিয়েছি আমরা।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement