(বাঁ দিক থেকে) বরুণ ধওয়ান, অর্জুন কপূর ও ফরদিন খান। ছবি: সংগৃহীত।
‘নো এন্ট্রি’ ছবির সিক্যুয়েলের ভার নতুন প্রজন্মের অভিনেতাদের হাতে। মুখ্যচরিত্রে সলমন খান, অনিল কপূর ও ফরদিন খানের পরিবর্তে দিলজিৎ দোসাঞ্জ, বরুণ ধওয়ান এবং অর্জুন কপূর। “ওরা গন্ডগোল করে না ফেললেই হল”, কাস্টিং নিয়ে সাবধানবাণী ফরদিনের। ছবির অংশ হতে না পেরে মনঃক্ষুণ্ণ হয়েছে অভিনেতার? উঠছে প্রশ্ন।
দীর্ঘ সময় ধরে তাঁদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ‘নো এন্ট্রি’। ২০১৪-২০১৫ সাল থেকে বনি কপুর ও সলমন খানের সঙ্গে এই প্রসঙ্গে আলোচনা হয়েছে ফরদিনের। বললেন, “আমি শুনেছিলাম ৬-৮ মাসের মধ্যেই কাজ শুরু হবে। তাই প্রত্যাশা ছিল।” ছবির প্রতি দর্শকের আগ্রহ, চরিত্রের প্রতি অভিনেতাদের ভালবাসা সব কিছু মিলিয়ে পরিকল্পনামাফিক এগোচ্ছিল সব কিছু। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্তে বদল আনা হয় ছবিনির্মাতার তরফে।
চিত্রনাট্য পড়ে ফেলেছিলেন, কিন্তু ছবি করা হল না; আক্ষেপের সুর ফরদিনের। “চিত্রনাট্য পড়ার পরে হাসি থামাতেই পারছিলাম না। ছবিতে থাকা হল না, হতাশ লাগছে। তবে মাঝেমধ্যে হয় এ রকম। যা হয়েছে মেনে নিতে হবে”, কথার পরতে পরতে বিষণ্ণতার ছোঁয়া। তবে প্রযোজক বনি কপূর ও নতুন কাস্টিংদের শুভেচ্ছা জানাতে ভোলেননি অভিনেতা। পাশাপাশি সাবধান করে দিয়েছেন তাঁদের, তাঁরা যেন ঘেঁটে না ফেলে ছবিটা, তা হলে দুঃখ পাবেন ফরদিন।
এর আগে খবর মিলেছে, নতুন কাস্টিংয়ের জন্য ভাই অনিল কপূরের রোষের মুখে পড়েছিলেন বনি কপূর। এই প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য, “ছবিতে থাকতে চেয়েছিল অনিল। কিন্তু আমার ছবিতে জায়গা ছিল না। কাস্টিংয়ে কেন এই পরিবর্তন করেছিলাম সেটা অনিলকে বিশদে জানানোর চেষ্টা করেছিলাম আমি।”