Mimi Chakraborty

‘সখী ভালবাসা কারে কয়’! সরস্বতী পুজোর সকালে মিমির মনে প্রেমের যাতনা জাগালেন কে?

মিমির ভাল থাকা যে শুধু পরিবার ও পোষ্যদের ঘিরে তা-ও নানা সময় বলেছেন। কিন্তু তাঁর জীবনেও নাকি এসেছে নতুন কোনও মানুষ। যত দূর জানা গিয়েছে, তিনি চলচ্চিত্র জগতের সঙ্গে যুক্ত নন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৩:১০
Share:
Image of  Mimi Chakraborty

সরস্বতী পুজোর সাজে মিমি চক্রবর্তী। ছবি: সংগৃহীত।

সরস্বতী পুজো নাকি বাঙালির ভ্যালেন্টাইনস ডে! সে কথাই কি মনে করিয়ে দিলেন মিমি চক্রবর্তী?

Advertisement

রবিবার সকাল থেকে সারা বাংলার ঘরে ঘরে, স্কুলে, কলেজে সরস্বতীর আরাধনা। রাস্তায় রাস্তায় পাড়ার মোড়ে কচিকাঁচাদের ভিড়। পরনে প্রথম শাড়ি, পাঞ্জাবি। বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যাওয়ার প্রথম ছাড়পত্র। দিন বদলে গেলেও ধারা বদলায়নি এখনও। সরস্বতী পুজোর সকালে নিজের ভাবনার কথা ভাগ করে নিলেন বাঙালি অভিনেত্রী, প্রাক্তন সাংসদ মিমি চক্রবর্তীও।

রবিবার সকাল সকাল তিনি তৈরি হয়েছিলেন সরস্বতীর পুজো উপলক্ষে। ছবিও তুললেন নিজের সাজের। ইনস্টাগ্রামে ভাগ করে নিলেন সেই ছবি— পরনে নীল কুর্তা, হাতে, গলায় ঠাসা সুতোর কাজ। সারা শরীরে ছোট বুটি। মিমির কানে ঝুমকো, কপালে নীল টিপ, খোলা চুল আর হাতে একটি বই, তবে তা বাংলা নয়। কিন্তু সবচেয়ে বড় বিষয় হল, এই সিরিজ়ের ছবির সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন অন্তরা মিত্রের গাওয়া রবীন্দ্র সঙ্গীত— ‘সখী ভাবনা কাহারে বলে...’। সেই সঙ্গে ক্যাপশনে নিজেও লিখেছেন, “সখী ভাবনা কাহারে বলে, সখী যাতনা কাহারে বলে/ তোমরা যে বল দিবস-রজনী ‘ভালবাসা’ ‘ভালবাসা’/ সখী ভালবাসা কারে কয়/ সে কি কেবলই যাতনাময়...”

Advertisement

সম্প্রতি কানাঘুষোয় জানা গিয়েছে, প্রেমে পড়েছেন মিমি। দীর্ঘ দিন নিজেকে একাকী বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী। এমনকি তাঁর ভাল থাকা যে শুধু পরিবার ও পোষ্যদের ঘিরে তা-ও নানা সময় বলেছেন তিনি। কিন্তু তাঁর জীবনেও নাকি এসেছে নতুন কোনও মানুষ। যত দূর জানা গিয়েছে, তিনি চলচ্চিত্র জগতের সঙ্গে যুক্ত নন। যদিও এ বিষয়ে এখনও মুখে কুলুপ মিমির।

সরস্বতী পুজোর সকালে, মিমির ভাগ করে নেওয়া ছবির গুচ্ছ অবশ্য দিচ্ছে অন্য ইঙ্গিত। তবে কি ভালবাসার ভাল-মন্দে দিব্যি গুছিয়ে নিচ্ছেন নতুন প্রেম। ছদ্ম অনুযোগের এই যাতনা আসলে সে কথাই জানান দিচ্ছে? এ প্রশ্ন অনুরাগীরাও তুলেছেন মন্তব্যবাক্সে। এক অনুরাগী তো লিখেই ফেলেছেন, “বিয়েটা করে ফেলছেন না কেন?”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement