Father's funeral of Ayushmann Khurrana

বাবার শেষকৃত্যে চোখে সানগ্লাস কেন? সমালোচনার ঝড়ে আয়ুষ্মান

‘বাবা’ নয়, বরং বাবাকে ‘বন্ধু’ বলতেই স্বচ্ছন্দ ছিলেন অভিনেতা। গত ১৬ মে, পঞ্জাবের মোহালির এক হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন পি খুরানা। চণ্ডীগড়ের মণিমজ্র শ্মশানে আয়ুষ্মান তাঁর পিতার সমাধি দেন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

মুম্বই শেষ আপডেট: ২৫ মে ২০২৩ ১৩:৪১
Share:

যদিও জ্যোতিষচর্চায় বিশ্বাসী নন আয়ুষ্মান, তবে বাবার সঙ্গে তাঁর রসায়ন ছিল দেখার মতো। ছবি—ইনস্টাগ্রাম

সদ্য পিতৃহারা হয়েছেন আয়ুষ্মান খুরানা। মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত অভিনেতা নিজমুখে কিছুই জানাননি। শোকসংবাদ ভাগ করে নিয়েছিলেন অভিনেতার মুখপাত্র। চণ্ডীগড়ে বাবার শেষকৃত্য করতে দেখা যায় আয়ুষ্মানকে। সঙ্গে ছিলেন ভাই অপারশক্তি খুরানাও। সেই ছবি ছড়িয়ে পড়েছিল নেটদুনিয়ায়। কিন্তু তার পরই বিপত্তি!

Advertisement

শববাহী গাড়ি থেকে বাবার মরদেহ কাঁধে করে নামানোর এক ছবি ঘিরে ব্যাপক চর্চা সেই থেকে। আয়ুষ্মানের চোখে রোদচশমা। তা দেখে আছড়ে পড়ছে কটাক্ষের বান। একাধিক নেটাগরিক মন্তব্য করেছেন, “সানগ্লাস পরে বাবার শেষকৃত্য?” কেউ মন্তব্য করেছেন, “সানগ্লাস খুলে শোকপ্রকাশ করুন। শ্মশানযাত্রায় এটা মানায় না।” আর এক জন বললেন, “এই চশমাটা পরা খুব জরুরি ছিল?” অনুরাগীরা যদিও অভিনেতার পক্ষ নিয়েই কথা বললেন। তাঁদের বক্তব্য, “চশমা পরা অপরাধ নাকি? এই অভিনেতার দুঃখেই তো কাঁদছিলেন একটু আগে!” কেউ বললেন, “খুব রোদ নিশ্চয়ই। এ ভাবে বলছেন কেন?”

জানা যায়, আয়ুষ্মানের বাবা অনেক দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। উত্তর ভারতের খ্যাতনামী জ্যোতিষীদের মধ্যে অন্যতম পি খুরানা। জ্যোতিষবিদ্যার বেশ কিছু বই লিখেছেন তিনি। যদিও জ্যোতিষচর্চায় বিশ্বাসী নন আয়ুষ্মান, তবে বাবার সঙ্গে তাঁর রসায়ন ছিল দেখার মতো। ‘বাবা’ নয়, বরং বাবাকে ‘বন্ধু’ বলতেই স্বচ্ছন্দ ছিলেন অভিনেতা। গত ১৬ মে, পঞ্জাবের মোহালির এক হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন পি খুরানা। চণ্ডীগড়ের মণিমজ্র শ্মশানে আয়ুষ্মান তাঁর পিতার সমাধি দেন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement