গোয়ার বিচে শিফন শাড়ি আর আমি

কোজাগরীর রাত। শিরশিরে হাওয়া। নারকোল নাড়ু খেতে খেতে হাজির পাওলি দাম। ইয়ারা সিলি সিলি নিয়ে দু’চার কথা। সঙ্গী স্বরলিপি ভট্টাচার্য।কোজাগরীর রাত। শিরশিরে হাওয়া। নারকোল নাড়ু খেতে খেতে হাজির পাওলি দাম। ইয়ারা সিলি সিলি নিয়ে দু’চার কথা। সঙ্গী স্বরলিপি ভট্টাচার্য।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৭ অক্টোবর ২০১৫ ১৩:১৫
Share:

মুম্বইতে পাকাপাকি থাকার কথা ভাবছেন নাকি?

Advertisement

কেন বলুন তো?

যেভাবে একের পর এক বলিউডে ছবি করছেন তাতে ওখানে থাকলেই তো সুবিধে।

Advertisement

এটা ঠিক যে পর পর প্রজেক্ট ওখানে হচ্ছে। আগামী ৬ নভেম্বর মুক্তি পাচ্ছে বলিউডে আমার তৃতীয় ছবি ইয়ারা সিলি সিলি। তবে টলিউডেই আমার জন্ম। তাই এখান থেকে নড়ছি না।

‘ইয়ারা সিলি সিলি’ নামটাই তো অন্যরকম।

ঠিক এটাই আমাকেও ফার্স্ট হিট করেছিল। অফার শুনে নামটা খুব ইনটারেস্টিং লেগেছিল। প্রেমিক বোকা বোকা (অট্টহাসি)। আর গল্পটা তো অবশ্যই ভাল।

গল্পটা শেয়ার করবেন?

বেসিক্যালি লভ স্টোরি। দু’টো রাতের গল্প। একটা রাতেই বদলে যায় একটা মেয়ের জীবন।

আপনার চরিত্রের নাম?

মল্লিকা আর দেবাংশী।

মানে ডবল রোল?

না। একটাই চরিত্র (মুচকি হাসি)। বাকিটা হলে গিয়ে দেখতে হবে।

আপনার কো-স্টার তো পরমব্রত। একটা কমফর্ট জোন ছিল নিশ্চয়ই।

তা ঠিক। পরমের সঙ্গে অনেক কাজ করেছি। তবে ওখানে আমরা হিন্দিতেই কথা বলতাম। কেউ বুঝতে পারত না আমরা এত দিনের বন্ধু। তবে সবচেয়ে ভাল এক্সপিরিয়েন্স হয়েছে গোয়ার শুটিংয়ে।

কী হয়েছিল?

গোয়া এমনিতেই আমার খুব পছন্দের জায়গা। ওখানে ভরা শীতে শুটিং করেছি। সবাই ফুল হাতা সোয়েটার, জ্যাকেট পরে বিচে ঘুরছে। আর আমি সেখানে শিফন শাড়ি পরে শট দিচ্ছি। অসাধারণ এক্সপিরিয়েন্স।

খুব মজা করে কাজ করেছেন মনে হচ্ছে।

হুম। দারুণ মজা হয়েছে। আসলে পরিচালক সুভাষ সহগল ছাড়া টিমের সকলেই বেশ ইয়াং। আমরা শুটিংয়ের পর আড্ডা দিতাম। আবার দল বেঁধে বেড়াতেও চলে যেতাম।

ছবিটা নিয়ে দর্শকদের কোনও মেসেজ দেবেন?

সকলে ছবিটা দেখুন। এটা একটা নতুন প্রেমের গল্প। ভাল লাগবে আপনাদের।

পাওলি-পরমের বলিউডি রোম্যান্স

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement