Amitabh Bachchan

অভিষেকের শৌচাগারের আয়না ঢেকে গিয়েছে ‘সমালোচনায়’, কী বললেন ‘গর্বিত’ অমিতাভ?

অভিষেকের কবাডি দল জয়পুর পিঙ্ক প্যান্থারস প্রো কবাডি লিগ জিতেছে। তার পরই ছেলেকে উচ্ছ্বসিত বাহবা ‘বিগ বি’-র। তাঁর চোখে ছেলে সব সময় জয়ী।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

মুম্বই শেষ আপডেট: ১৮ ডিসেম্বর ২০২২ ১২:৪৩
Share:

অভিষেকের কবাডি দল জয়পুর পিঙ্ক প্যান্থারস প্রো কবাডি লিগ জিতেছে। ছেলেকে উচ্ছ্বসিত বাহবা ‘বিগ বি’-র। ফাইল চিত্র

ছেলেকে যেমন ভালবাসেন, তেমনই তাঁকে নিয়ে গর্ব অনুভব করেন অমিতাভ বচ্চন। প্রায়ই ছেলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বাবা হয়ে, প্রশংসায় ভরিয়ে দেন। রবিবার সকালেও অভিষেক বচ্চনকে অভিনন্দন জানালেন অমিতাভ। অভিষেকের কবাডি দল জয়পুর পিঙ্ক প্যান্থারস প্রো কবাডি লিগ জিতেছে। তার পরই ছেলেকে উচ্ছ্বসিত বাহবা ‘বিগ বি’-র। তাঁর চোখে ছেলে সব সময় জয়ী।

Advertisement

অমিতাভ শুভেচ্ছাবার্তায় লিখেছেন, “অভিষেক, তুমি এক জন চ্যাম্পিয়ন। সব সময় চ্যাম্পিয়নই থাকবে। নীরবে খেলে যাও। তোমার নিষ্ঠা, অধ্যবসায়ে আমি গর্বিত। সমস্ত পক্ষপাতদুষ্ট সমালোচনা পাশ কাটিয়ে তুমি এ ভাবেই নিজের লক্ষ্যে এগিয়ে যাও। তার পর জিতে যাও।” বাবাকে ধন্যবাদ জানিয়ে অভিষেক লেখেন, “গোটা দলের তরফে তোমায় ধন্যবাদ। খুব মিস করেছি তোমায়, বাবা।”

পেশাদার জীবনে দু’দশক ধরে অনেক ওঠাপড়া দেখেছেন অভিষেক। তাঁর অভিনীত চরিত্র নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ চলেছে ইন্ডাস্ট্রিতে। প্রশংসা, পুরস্কার যেমন পেয়েছেন, সমালোচনাও শুনেছেন বিস্তর। বিশেষ করে সুপারস্টার বাবা অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে তুলনা। সবই মনে রেখেছেন অভিষেক। কিন্তু নিজস্ব পন্থায়। এক সাক্ষাৎকারে জানান, গোপন খাতা আছে তাঁর। তাতেই তুলে রাখেন সব। যে সমস্ত খারাপ মন্তব্য, সমালোচনা তাঁর চলার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে মনে করেন, সেগুলোকে সরিয়ে রাখেন ওই খাতায়। এতে আত্মসংস্কারও হয় বলে দাবি অভিষেকের।

Advertisement

২০০২ সালে ‘শরারত’ ছবির শুটিংয়ের সময় অভিনেতা প্রথম বার এ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন। জানালেন, সমালোচনা শুনে নিজেকে ত্রুটিমুক্ত করার চেষ্টা করেন। আর এখন? ওয়েব সিরিজ় ‘ব্রিদ: ইনটু দ্য শ্যাডোজ’-এর সিজ়ন ২ সদ্য মুক্তি পেয়েছে। অভিষেকের অভিনয়ে মুগ্ধ অনুরাগীরা। তবে বিরূপ মন্তব্যও কানে এসেছে। সে নিয়ে জুনিয়র বি বললেন, “আমি এখনও সমালোচনা শুনে একই কাজ করি। তবে একটু অন্য ভাবে। আগে দর্শকের খারাপ প্রতিক্রিয়াগুলো লিখে বাথরুমের আয়নায় লাগিয়ে রাখতাম। এখন আর জায়গা নেই, আয়না পুরো ঢেকে গেছে। তাই ছোট্ট একটা নোটবুক রাখি কাছে।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement