নেশার জালে বরাবরই জড়িয়ে বলিউড। ধূমপানে আসক্তি এখানে বদভ্যাস নয়, বরং ফ্যাশন। টিনসেলনগরীতে কাজের ক্লান্তি, পেশাগত নিরাপত্তাহীনতা কিংবা উদ্বেগ ভুলতে নাকি দিনভর সিগারেটেই ডুবে থাকেন বহু তারকা। এক সময়ে সেই তালিকারই প্রথম দিকে নাম ছিল ‘রানওয়ে ৩৪’-এর নায়কের।
ইদানীং নাকি মাঝেসাঝে সিগারেট খান অজয়।
সিগারেট খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। জানেন সবাই। কিন্তু মানেন ক’জন? তা বলে দিনে ১০০ টা সিগারেট! অথচ এই বিপুল সংখ্যাতেই নাকি এক সময়ে রোজ ধূমপানে অভ্যস্ত ছিলেন অজয় দেবগণ। এক সাক্ষাৎকারে নিজেই কবুল করেছেন অভিনেতা।
নেশার জালে বরাবরই জড়িয়ে বলিউড। ধূমপানে আসক্তি এখানে বদভ্যাস নয়, বরং ফ্যাশন। সে যতই ছবির শুরুতে বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ দেখানো হোক না কেন! সেই সতর্কীকরণ নিজেদের গলায় রেকর্ড হলই বা! টিনসেলনগরীতে অবিরাম কাজের ক্লান্তি, পেশাগত নিরাপত্তাহীনতা কিংবা উদ্বেগ ভুলতে নাকি দিনভর সিগারেটেই ডুবে থাকেন বহু তারকা। নায়ক, নায়িকা, পার্শ্বচরিত্রের অভিনেতারা— তালিকায় বাদ যান না কেউই। এক সময়ে সেই তালিকারই প্রথম দিকে নাম ছিল ‘রানওয়ে ৩৪’-এর নায়কের।
বলিউডের ব্যস্ত অভিনেতা নিজেই এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘‘এক সময়ে দিনে ১০০টা সিগারেট খেতাম আমি।’’ সে ছবি অবশ্য পাল্টেছে। ওই সাক্ষাৎকারেই কাজলের স্বামী জানিয়েছেন, টানা ধূমপানের সেই অভ্যাস অনেকটাই কাটিয়ে উঠতে পেরেছেন তিনি। এখন মাঝেসাঝে তাঁর মুখে সিগারেট ওঠে।
সিগারেটের মতো এমন দুর্দম নেশা ছাড়লেন কী ভাবে অজয়? স্ত্রী কাজল নাকি মেয়ে নায়সা এর নেপথ্যে? সে উত্তর মেলেনি।
তবে প্রশ্ন রয়ে গিয়েছে আরও একটা। এত সিগারেট খেয়েও এই বয়সে এমন সুঠাম, স্বাস্থ্যবান, ঝরঝরে চেহারা কী করে ধরে রাখলেন ‘তানহাজি’?